ঢাকা, মঙ্গলবার   ২৬ নভেম্বর ২০২৪,   অগ্রাহায়ণ ১১ ১৪৩১

চড়া সবজির বাজারে স্বস্তি ফিরেছে (ভিডিও)

একুশে টেলিভিশন

প্রকাশিত : ০৪:১৮ পিএম, ১০ মে ২০১৯ শুক্রবার | আপডেট: ০৪:১৯ পিএম, ১০ মে ২০১৯ শুক্রবার

রমজানে আগ থেকেই চড়া সবজির বাজারে স্বস্তি ফিরেছে। প্রায় প্রতিটি সবজিই কেজিতে কমেছে ১০ থেকে ২০ টাকা। তবে হঠাৎ আগুন মাছের দরে। ছোট বড় সব রকমের মাছের দাম বেড়ে হয়েছে দিগুন। ফলের দামও বাড়তি।  কমেছে ভোজ্য তেল, ডাল এবং  চিনির  দাম। স্থিতিশীল মাংসের বাজার। আরো জানাচ্ছেন রিয়াজ সুমন।   

রমজান আসার আগেই চড়া হয়ে উঠে বাজার। বেড়ে যায় প্রায় সব ধরনের নিত্যপণ্যর দাম। তবে এ সপ্তাহে দাম কমেছে বিভিন্ন পণ্যের।

গত সপ্তাহের তুলনায় কমেছে প্রায় সব ধরণের সবজির দাম। ৮০ টাকার বেগুন এখন বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৬০ টাকায়। পুদিনা পাতার কেজি ১৫০টাকা। ৭০ টাকার কাচামরিচ-৬০ টাকা, ধনেপাতা ১৫০, শসা ৩০ টাকা, টমেটো মানভেদে  ৩০ থেকে ৫০ টাকা, আলু ১৮ কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

আদা ১০০, আমদনি করা রসুন ১২০, দেশি রসুন ৬৫ থেকে ৭০ টাকায় কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।

তবে স্বস্তি নেই মাছের বাজারে। ৮০০ থেকে ৯০০ গ্রাম ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ১২০০ টাকা কেজিতে। বড় রুইয়ের কেজি ২৫০ টাকা। ট্যাংরা, বাচা, চাপিলা, পাবদাসহ অন্যান্য মাছের দামও দ্বিগুন ।

ফলের বাজারও বেশ চড়া। আপেল, মাল্টা, নাশপাতি ও বিভিন্ন ফলের দাম বেড়েছে কেজিতে ৬০ থেকে ১০০ টাকা। তবে খেজুরের দাম নিয়ন্ত্রণে।

অপরিবর্তিত রয়েছে মাংশের বাজার। সিটি কর্পোরেশনের নির্ধারিত মূল্যেই বিক্রি হচ্ছে খাসি-গরুও মাংশের দাম। দেশি মুরগির দাম বাড়লেও ব্রয়লার ১৩০ টাকা, পাকিস্তানি কক মুরগী ২৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

খেসারি ডাল ৫৮, চিনি ৫২ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। দাম কমেছে ভোজ্য তেলেরও। নিয়ন্ত্রণে আছে ছোলার দাম।