সেরা খেলেও বিশ্বকাপ জিততে পারেননি যে ক্রিকেটাররা
একুশে টেলিভিশন
প্রকাশিত : ১০:৪১ পিএম, ২৭ মে ২০১৯ সোমবার | আপডেট: ১০:৪৬ পিএম, ২৭ মে ২০১৯ সোমবার
সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়: ২০০৩-এ তার নেতৃত্বে বিশ্বকাপ খেলেছে ভারত। ফাইনালেও পৌঁছেছিল তারা। কিন্তু শেষরক্ষা করতে পারেনি সৌরভ অ্যান্ড কোং। ১২৫ রানে সেই ম্যাচ জিতে বিশ্বকাপ জয়ী হয়েছিল অস্ট্রেলিয়া।
তিলকরত্নে দিলশান: ২০১১-র বিশ্বকাপের সময় নিজের সেরা ফর্মে ছিলেন শ্রীলঙ্কার ডান হাতি এই ওপেনার। সে বারের বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ স্কোরার ছিলেল দিলশান। মোট ৫০০ রান করেছিলেন। ২০১১ ও ২০১৫-র বিশ্বকাপ দলে থাকলেও এই দুই বিশ্বকাপ জেতেনি শ্রীলঙ্কা।
কুমার সঙ্গাকারা: বিশ্বের অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যান। তার নেতৃত্বে ৪৫টি এক দিনের ম্যাচ (ওডিআই) খেলেছে শ্রীলঙ্কা। জিতেছে ২৭টিতে। ২০১৫-র বিশ্বকাপে পর পর চারটি সেঞ্চুরির রেকর্ড রয়েছে তার।
ব্রায়ান লারা: বিশ্বের অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যান। চারটি বিশ্বকাপ খেলেছেন দলের হয়ে। কিন্তু কোনও বিশ্বকাপই জেতেনি লারার দেশ ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ২০০৩-এ দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে তার ১১৬ রান অনবদ্য।
এ বি ডে ভিলিয়ার্স: কী ভাবে খেলার অভিমুখ বদলে দিতে হয় তা ক্রিকেট বিশ্বকে দেখিয়েছেন দক্ষিণ আফ্রিকার এই বিধ্বংসী ব্যাটসম্যান। ২০১৫-র বিশ্বকাপে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে তার ৬৬ বলে ১৬২ রান আজও ক্রিকেট ইতিহাসে স্মরণীয়।
জাক কালিস: বিশ্বের অন্যতম সেরা অলরাউন্ডার। দলের শোচনীয় অবস্থাতেও ব্যাটে-বলে লড়াই চালিয়ে দলকে অনেক ম্যাচে টেনে তুলেছেন। অনেক রেকর্ডের অধিকারী হওয়া সত্ত্বেও বিশ্বকাপ জেতা হয়নি তার।
লান্স ক্লুজনার: ক্রিকেট জগতে তিনি ‘জুলু’ নামেই পরিচিত বেশি। বিশ্বের অন্যতম সেরা অলরাউন্ডার। ১৯৯৯-এর বিশ্বকাপ সেমিফাইনালে পৌঁছেছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। সে দলে ছিলেন ক্লুজনার।
ড্যানিয়েল ভেত্তোরি: ২০০৭-এর বিশ্বকাপে নিউজিল্যান্ডের নেতৃত্ব দেন বিশ্বের অন্যতম সেরা এই অলরাউন্ডার। স্টাম্প টু স্টাম্প বলই ছিল তার বোলিংয়ের প্রধান শক্তি। ২০১৫-র বিশ্বকাপ দলে ছিলেন ভেত্তোরি। সে বছর ফাইনালে পৌঁছেও হেরে যায় নিউজিল্যান্ড।
অনিল কুম্বলে: চারটে বিশ্বকাপ খেলেছেন। ১৯৯৬-২০০৭ পর্যন্ত। ২০০৩-এর বিশ্বকাপে তার সেরা পারফরম্যান্স নেদারল্যান্ডসের বিরুদ্ধে ৩২ রানে চার উইকেট।
সূত্র-আনন্দবাজার
আরকে//