`শতবর্ষের পথে বঙ্গবন্ধু ও সম্প্রীতির বাংলাদেশ` শীর্ষক আলোচনা
একুশে টেলিভিশন
প্রকাশিত : ০৭:২০ পিএম, ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯ শনিবার | আপডেট: ০৭:২১ পিএম, ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯ শনিবার
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়,গোপালগঞ্জে 'সম্প্রীতি বাংলাদেশের আয়োজনে‘শতবর্ষের পথে বঙ্গবন্ধু ও সম্প্রীতির বাংলাদেশ’শীর্ষক মতবিনিময় ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ৭ সেপ্টেম্বর বিকাল ৩টায় একডেমিক ভবনে এ আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন, সম্প্রীতি বাংলাদেশ এর আহবায়ক পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায়। এতে সভাপতিত্ব করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. খোন্দকার নাসির উদ্দিন।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, সাবেক সচিব নাসির উদ্দিন আহম্মেদ, মেজর জেনারেল (অবঃ) মোহাম্মদ আলি শিকদার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক অসীম কুমার সরকার, অধ্যাপক বিমান বড়ূয়া, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক মিল্টন বিশ্বাস, সাবেক যুগ্ন সচিব মো. মজিবর রহমান আল মামুন,সাবেক জগন্নাথ হল সভাপতি মিহির কান্তি ঘোষাল, খ্রীষ্টান ধর্মীয় নেতা উইলিয়াম প্রলয় সমাদ্দর, জাতীয় ক্রীড়া ব্যক্তিত্ব ফয়সাল আহসান উল্লাহ, প্রামান্য চিত্রপরিচালক আবু সাইফ আহম্মেদ, বশেমুরবিপ্রবি’র ইঞ্জিনিয়ারং অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. বি কে বালা প্রমুখ।
প্রধান অতিথি পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন,আমাদের মহান নেতা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালি জাতির হৃদয় স্পর্শ করে বুঝতে পেরেছিলেন স্বাধীন বাংলাদেশের অস্তিত্ব, মর্যাদা এবং শক্তির অন্যতম অবলম্বন হবে বাঙালি সংস্কৃতিপ্রসূত অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্রনীতি।
তিনি আরও বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তারই ধারাবাহিকতায়, জাতির পিতার আদর্শের অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ ধরে রাখতে সচেষ্ট।
সভাপতির বক্তব্যে প্রফেসর ড. খোন্দকার নাসিরউদ্দিন বলেন, পৃথিবীর সবচেয়ে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ বাংলাদেশ। যুগ যুগ ধরে এদেশের মানুষ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির সাথে বসবাস করছে। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে স্বপরিবারে হত্যা করে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নস্যাতের চেষ্টা করা হয়েছে কিন্তু বর্তমান সরকার মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অসাম্প্রদায়িক বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন।
মতবিনিময় ও আলোচনা সভায় বিশ্বদ্যিালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা অংশগ্রহণ করেন।
কেআই/