ঢাকা, বৃহস্পতিবার   ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪,   আশ্বিন ৪ ১৪৩১

মীর কাসেম আলীর মৃত্যুদন্ড বহাল রাখায় দেশের বিভিন্ন জায়গায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

প্রকাশিত : ০৮:২৪ পিএম, ৮ মার্চ ২০১৬ মঙ্গলবার | আপডেট: ০৮:২৪ পিএম, ৮ মার্চ ২০১৬ মঙ্গলবার

আপিল বিভাগে মীর কাসেম আলীর মৃত্যুদন্ড বহাল রাখার খবরে চট্টগ্রামবাসীর উল্লাসটাও ছিল বেশী। কারণ এখানেই ছিল এই আলবদর কমান্ডারের প্রধান টর্চার সেল। এছাড়াও  কাসিম আলীর নিজ জেলা মানিকগঞ্জসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ করা হয়। মুক্তিযুদ্ধের সময় চট্টগ্রাম নগরীর টেলিগ্রাফ রোডের মহামায়া ডালিম হোটেল, দেওয়ান হাটের দেওয়ান হোটেল, পাঁচলাইশ এবং চাক্তাই এলাকার দুটি কক্ষ ছিলো পাক বাহিনীর টর্চার সেল।  যেখানে মুক্তিযোদ্ধা এবং বুদ্ধিজীবীদের ধরে এনে হানাদার বাহিনী চালাত অমানুষিক নির্যাতন। এসব নির্যাতন কেন্দ্র বা টর্চার সেলের প্রধান নিয়ন্ত্রক ছিলেন ওই সময়ে চট্টগ্রাম আলবদর বাহিনীর কমান্ডার জামায়াত নেতা মীর কাশিম আলী। আর তাই তাই কাশিম আলীর ফাসিঁর রায় বহাল থাকায় আনন্দে উত্তাল পুরো চট্টগ্রাম। রায় ঘোষনার পর পরেই চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব চত্বর এবং চেরাগী পাহাড় মোড় এলাকায় মিষ্টি বিতরণ করা হয়। পরে আনন্দ মিছিল বের হয়ে নগরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে। গণজাগরণ মঞ্চের সমাবেশে যোগ দেন মুক্তিযোদ্ধাসহ সর্বস্তরের জনতা। মীর কাশেম আলীর ফাঁসির রায় বহাল থাকায় আনন্দ মিছিল বের হয় তার নিজ জেলা মানিকগঞ্জেও। মিছিলটি কোর্ট চত্তর থেকে শুরু হয়ে শহর প্রদক্ষিণ শেষে প্রেসক্লাব চত্তরে সামাবেশ করে। এসময় তারা মানিকগঞ্জের মাটিতে মীর কাশেমের লাশ দাফন না করার দাবী জানান। এদিকে যুদ্ধাপরাধী মীর কাশেম আলীর ফাঁসির রায় ঘোষণায় ময়মনসিংহের মুক্তিযোদ্ধা ও সম্মিলিত আইনজীবী পরিষদ আনন্দ মিছিল করে। আপস: