ড্রামা সিরিজ ‘মূ’র ২৮তম পর্বের কাহিনী সংক্ষেপ
একুশে টেলিভিশন
প্রকাশিত : ১২:২৯ পিএম, ১৩ মার্চ ২০২০ শুক্রবার
একুশে টেলিভিশনে প্রচারিত হচ্ছে বাংলায় ডাবিংকৃত চীনা মেগা ড্রামা সিরিজ ‘মূ’। ১০০ পর্বের এই সিরিজে চীনা মিং সাম্রাজ্যের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব, ষড়যন্ত্র, ঘৃণা ও ভালোবাসার ঘটনা প্রবাহ তুলে ধরা হয়েছে।
১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে ড্রামা সিরিজটি একুশে টেলিভিশন প্রচার শুরু করেছে। ১৩ মার্চ রাত সাড়ে দশটায় প্রচার হবে ‘মূ’র ২৮তম পর্ব।
চীনের ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে তৈরি করা ড্রামা সিরিজটি পরিচালনা করেছেন রিংগো ইয়ু। ওয়াং জুয়ানের চিত্রনাট্যের এই সিরিজ ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করে। ২০১২ সালে সিরিজিটি প্রথম চীনের সরকারি টেলিভিশন (সিসিটিভি)’তে ‘টার্বুলেন্স অব দ্যা মু ক্লেন’ নামে প্রচারিত হয়।
২৮তম পর্বে যা থাকছে:
স্বর্ণ খনির পালিয়ে যাওয়া শ্রমিক তুয়ানকে নিয়ে যুবরাজ মূ চুং মুলুও’র আস্তানায় আসেন। সেখানে আচাও ও সৈনাপতি গাঁও’র সঙ্গে দেখা করেন তারা। এসব দেখে তুয়ান বুঝতে পারেন ছদ্মবেশে থাকা এই মানুষটিই যুবরাজ মূ চুং। তাই তার কাছে ক্ষমা চেয়ে ওস্তাদ মুলুও সম্পর্কে অনেক গোপন কথা ফাঁস করে দেন তিনি।
এদিকে আলিসিওকে আটকে রেখেছে রাণির প্রেরিত সৈনিক। যদিও সে আলিসিওকে চেনেন না। তাই ভুল করে আলিসিওর কাছেই সহযোগিতা চায় আলিসিওকে হত্যা করার। তারাও আসতে থাকে ওস্তাদ মুলুও’র আস্তানায়।
যুবরাজ মূ চুং তুয়ানের কথা বিশ্বাস করে মুলুও’র মুখোমুখি হন। তার কাছে সব জানতে চান। কি সেই কথা, কি সেই রহস্য, কেনোই বা পূর্বের সর্দারকে মুলুও হত্যা করে নিজেই সর্দার সেজেছে?
আর এ সবই দেখা যাবে আজকের পর্বে। বিস্তারিত দেখতে চোখ রাখুন একুশে টেলিভিশনের পর্দায়।
উল্লেখ্য, মিং সাম্রাজ্য ১৩৬৮ সাল থেকে ১৬৪৪ সাল পর্যন্ত প্রায় ৩০০ বছর চীন শাসন করে।
দেশের জনপ্রিয় এই টেলিভিশন স্টেশনে খবর ছাড়াও প্রচারিত হচ্ছে খবরের বিশ্লেষণধর্মী টকশো অনুষ্ঠান ‘একুশের রাত’। এছাড়াও ‘খোলা জানালা’ অনুষ্ঠানে বিভিন্ন বিষয়ের উপর বিশেষজ্ঞ মতামতসহ দেখতে পাবেন নানা বিশ্লেষণ।
এ ছাড়াও একুশে টেলিভিশনে রয়েছে বিভিন্ন বিনোদনধর্মী অনুষ্ঠানমালার আয়োজন। রান্না বিষয়ক অনুষ্ঠান- সেরা নারীর সেরা রান্না, মজার টিফিন চাই; কমেডি শো- মামাভাগ্নের বৈঠকখানা; লাইফ স্টাইল বিষয়ক অনুষ্ঠান- বিয়ের রাজকন্যা, রুপ লাবণ্য, প্রবাস জীবন; গানের অনুষ্ঠান- ফোক মোমেন্টেস, মিউজিক এক্সপ্রেস, গানের ওপারে; স্বাস্থ্য বিষয়ক অনুষ্ঠান- হেলদি লাইফ, দ্য ডক্টরস ইতিমধ্যেই দর্শকদের মন জয় করেছে।
এসএ/