ঢাকা, শনিবার   ২৩ নভেম্বর ২০২৪

ঘুরে আসুন এথেন্সের অ্যানাফিওটিকা অঞ্চলে   

একুশে টেলিভিশন

প্রকাশিত : ২২:০৬, ১৯ জুলাই ২০১৮

এথেন্সের অ্যানাফিওটিকা অঞ্চলটি আধুনিক গ্রিক সাম্রাজ্যের রাজধানীর সমবয়সী। এই অঞ্চলে বিভিন্ন পর্যটকের আনাগোনা সবসময় চলতে থাকে।  

এই অঞ্চলে থাকা দৃষ্টি নন্দন পরিবেশ, স্থাপনা এবং বিভিন্ন রংয়ের স্থাপত্য নিদর্শন পর্যটকদের আকর্ষণ করে।

অ্যানাফিওটিকার হোয়াইট-ওয়াশ করা দেওয়াল ও উজ্জ্বল রঙের শাটার ও দরজাওয়ালা ছোট্ট বাড়িগুলোকে যেন গ্রিক সাম্রাজ্যের থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়েছে।

অ্যানাফিওটিকার নিকটবর্তী অঞ্চলে বসবাসকারী পেশায় স্থপতি পানাজিওটিস পারাস্কেভোপোলাস জানান, “অ্যানাফিওটিকার নিজস্ব ঐতিহাসিক গুরুত্ব আছে”। 

১৮৩২ সালে বাভারিয়ার রাজপুত্র অট্টো গ্রিসের শাসনকার্যের সময় অট্টোমান সাম্রাজ্যের সঙ্গে দীর্ঘ স্বাধীনতা সংগ্রামের ফলে এথেন্স ধূলিসাৎ হয়ে যায়।

শহরটা পুনরায় নির্মাণের উদ্দেশ্যে তিনি অ্যানাফি থেকে দক্ষ রাজমিস্ত্রিদের ডেকে আনেন। নবনির্মিত স্থানে শহরের পার্লামেন্ট গড়ে উঠেছে।  

এদিকে দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের পর অ্যানাফিওটিকা শহরের গায়ে কোনো রকম আঁচ লাগেনি।

বর্তমানে এ শহরটি ঐতিহাসিক স্থাপত্যের নিদর্শন হিসেবে গ্রিক মিনিস্ট্রি অফ কালচার দ্বারা সংরক্ষিত হচ্ছে। এই অঞ্চলের রাস্তাঘাটে কোনো পথ নির্দেশক চিহ্ন নেই। 

এ অঞ্চলটিতে গড়ে উঠা বাড়িগুলো অত্যন্ত ছোট এবং সর্বাধিক ৫০ স্কোয়ার মিটার অঞ্চল জুড়ে অবস্থিত।

বাড়ির চারপাশে রয়েছে বাগান এবং কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা যা পর্যটকদের সহজেই আকর্ষণ করে।

এমএইচ/এসি 

 


Ekushey Television Ltd.










© ২০২৪ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। একুশে-টেলিভিশন | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি