অনুষ্ঠানসূচি ১৫.০৭.১৬
প্রকাশিত : ১০:৪৪, ১৬ জুলাই ২০১৬ | আপডেট: ১০:৪৪, ১৬ জুলাই ২০১৬
সকাল ০৬.৩০ কোরআন ও সুন্নাহ্’র আলোকে বিশেষ অনুষ্ঠান: কোরআনের সূত্র।
সকাল ০৭.০০ সঙ্গীতানুষ্ঠান।
সকাল ০৮.০০ ধারাবাহিক নাটক ঃ কাছাকাছি।
সকাল ০৮.৩০ ধারাবাহিক নাটক ঃ রূপকথার মা।
সকাল ০৯.০০ একুশে সংবাদ।
সকাল ১০.০০ স্বাস্থ্য বিষয়ক সরাসরি অনুষ্ঠানঃ ‘সোনামনির সুখে অসুখে’।
সকাল ১০.৩০ ছোটদের জন্য বাংলায় ডাবিংকৃত কার্টুন ছবি: থান্ডার ক্যাটস।
দুপুর ১২.০০ সরাসরি ইসলামি আলোচনা বিষয়ক অনুষ্টান: ‘ইসলামি জিঙ্গাসা’।
বিকাল ০৩.০০ বাংলা চলচ্চিত্র: সত্যের মৃত্যু নেই।
সন্ধ্যা ০৬.৩০ কার্টুন ছবি।
সন্ধ্যা ০৭.০০ একুশে সংবাদ।
রাত ০৯.০০ একুশে সংবাদ।
রাত ০৯.৩০ ডেইলী সোপ: ‘তুমি আসবে বলে’। অভিনয়: ঈশানা, লায়লা হাসান, শাহেদ শরীফ খান, শানু, রওনক হাসান, মানস বন্দোপধ্যায়, মুনমুন আহমেদ, নাজনীন চুমকীসহ আরও অনেকে।
রাত ১০.০০ স্টুডিও কনসার্ট: আনন্দ গান। ব্যান্ড: সোলস।
রাত ১১.০০ একুশে সংবাদ।
রাত ০১.০০ একুশে সংবাদ।
শিশুদের জন্য কার্টুন ছবি 'থান্ডার ক্যাটস্'
একুশে টেলিভিশন সব সময় শিশুদের অনুষ্ঠান নিয়ে আলাদা ভাবে চিন্তা করে থাকে। তারই ধারাবাহিকতায় একুশের নিয়েমিত আয়োজনে থাকছে শিশু-কিশোরদের জন্য বাংলায় ডাবিংকৃত জনপ্রিয় কার্টুন ছবি ‘থান্ডার ক্যাটস্’। অনুষ্ঠানটি প্রতি শুক্র ও শনিবার সকাল ১০টা ৩০মিনিটে প্রচার হবে।
প্রতিদিনের ধারাবাহিক ‘তুমি আসবে বলে’
একুশে টেলিভিশনে প্রাচর শুরু হয়েছে প্রতিদিনের ধারাবাহিক নাটক ‘তুমি আসবে বলে।’ একজন নারীর একাকিত্ব এবং পারিপর্শ্বিক পরিস্থিতি নিয়ে নিমির্ত হয়েছে নাটকটি। টুকু মজনিউলের রচনা এবং লুৎফুন নাহার মৌসুমীর পরিচালনায় প্রতিদিনের ধারাবাহিক নাটকটিতে অভিনয় করেছেন ঈশানা, লায়লা হাসান, শাহেদ শরীফ খান, শানু, রওনক হাসান, মানস বন্দোপধ্যায়, মুনমুন আহমেদ, নাজনীন চুমকীসহ আরও অনেকে। ধারাবাহিকটি একুশে টেলিভিশনে প্রতিদিন রাত ৯টা ৩০মিনিট প্রচার হচ্ছে।
কাহিনী সংক্ষেপ: মাহিনকে ছেড়ে আমেরিকা প্রবাসী পাত্রকে নিজের স্বামী হিসেবে কোন ভাবেই ভাবতে পারে না শশী। তাই হাজারটা প্রতিকূলতা উপেক্ষা করে মফস্বল ছেড়ে ঢাকায় মাহিনের মেসে এসে হাজির হয় শশী। কিন্তু শশীকে প্রচন্ড ভালোবাসলেও গরীব বাবা মার বেকার সন্তান মাহিন কোন ভাবেই শশীকে গ্রহণ করতে প্রস্তুত হয়নি। বাড়ি থেকে পালিয়ে আসা শশী সিদ্ধান্ত নেয় আর বাড়ি ফিরে যাবে না।
হৃদয় খন্ড বিখন্ড নিরুপায় শশীকে বোনের বাসায় আশ্রয় দেয় পূর্ব পরিচিত উচ্ছাস। কিছুদিন পর উচ্ছাসের বোনের প্রস্তাবে নিরুপায় শশী বিয়ে করে উচ্ছাসকে। বিয়ের পরপরই উচ্ছাসের আসল পরিচয় বেড়িয়ে আসে শশীর কাছে। শশী উচ্ছাসের দ্বিতীয় স্ত্রী। উচ্ছাসের বিকৃত রুচি আর বদমেজাজের স্বীকার হয়ে প্রথম স্ত্রী ডিভোর্স দেয় উচ্ছাসকে। এমন পরিস্থিতিতে পাশের বাসার শিক্ষিত সচেতন দিলারা আপা সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন। শশীকে স্বাবলম্বী করার জন্য চাকুরি, উচ্ছসকে ডিভোর্স দেয়সহ ছোট একটি পরিবারের সাথে সাবলেটের ব্যবস্থা করে দেন।
শামা এবং বাঁধনের পরিবারে সাবলেট থাকার সময় বিচিত্র পরিস্থিতির সম্মুখীন হন শশী। বাঁধনের কু-প্রস্তাবে দিশেহারা শশীকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন মাহিন। মাহিন এখন ভালো চাকুরি করে। শশীর জীবন সংগ্রামের ঘটনা শুনে অন্যত্র থাকার ব্যবস্থা করে দেন। অফিস থেকে ফেরার পথে প্রতিদিনই দেখা হয় মাহিন আর শশীর। এভাবে চলার মাঝে কোন এক দূর্বল মুহূর্তে দুজনের শারিরীক সম্পর্ক হয়। আত্মগ্লানিতে ভুগতে থাকা শশী সিদ্ধান্ত নেয় মাহিন কে বিয়ে করবে। সব ঠিক থাকলেও সড়ক দূর্ঘটনায় মাহিন মারা যায়।
কিছুদিন পর নিজের ভেতর আর একটি জীবনের অস্তিত্ব অনুভব করে শশী। কি করবে একাকী শশী?
আরও পড়ুন