ঈদের ছুটিতে রাজধানীর নিরাপত্তায় বসছে ৭০০ চেকপোস্ট
প্রকাশিত : ০৯:০৯, ২৮ মার্চ ২০২৫

ঈদের দীর্ঘ ৯ দিনের ছুটি শুরু হতে যাচ্ছে শুক্রবার (২৮ মার্চ ) থেকে। ইতিমধ্যেই রাজধানী ফাঁকা হতে শুরু করেছে, আর এই সুযোগে চুরি, ছিনতাই ও ডাকাতির আশঙ্কা বাড়ছে। বিশেষ করে, ঘরমুখো মানুষ প্রতারণার শিকার হতে পারে। সাম্প্রতিক ধানমন্ডির ডাকাতির ঘটনা এই শঙ্কাকে আরও বাড়িয়ে তুলেছে। তাই আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এবার ঈদের ছুটিতে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছে।
রাজধানীর নিরাপত্তা জোরদার করতে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) ৭০০-এর বেশি চেকপোস্ট বসানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পুলিশ কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাদ আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে থানা পুলিশ, গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি), র্যাব ও বিজিবিকে মাঠে রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। পুলিশের সদস্যরা নিয়মিত টহলের পাশাপাশি প্রতিটি অলিগলিতে নজরদারি বাড়াবে।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা বিভাগের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার রেজাউল মল্লিক জানিয়েছেন, পুরো মহানগরকে নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে দেওয়া হবে। সাদা পোশাকের গোয়েন্দারা বিশেষ নজরদারি চালাবে। অপরাধ প্রবণ এলাকাগুলো চিহ্নিত করে সেখানে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হবে।
এবারই প্রথমবারের মতো নিরাপত্তায় পুলিশের পাশাপাশি ৪৩১ জন অক্সিলারি পুলিশ দায়িত্ব পালন করবে। বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও এলাকার নিরাপত্তাকর্মীদের মধ্য থেকে তাদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তাদেরকে গ্রেফতারের ক্ষমতা দেওয়া হলেও তদন্তের অনুমতি নেই। গ্রেফতারকৃতদের দ্রুত পুলিশের কাছে হস্তান্তর করতে হবে।
র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখা জানিয়েছে, ঈদকে কেন্দ্র করে গোয়েন্দা কার্যক্রম ও টহল আরও জোরদার করা হয়েছে। র্যাবের মহাপরিচালক অতিরিক্ত আইজিপি শহিদুর রহমান বলেন, "কোনো ধরনের অপরাধ সংগঠিত হওয়ার সুযোগ দেওয়া হবে না। গোয়েন্দা নজরদারি সর্বোচ্চ পর্যায়ে রাখা হবে।"
ঈদের ছুটিতে ঘরমুখো মানুষের ঢল সামাল দিতে হাইওয়ে পুলিশও বিশেষ সতর্কতা গ্রহণ করেছে। হাইওয়ে পুলিশের অতিরিক্ত আইজিপি দেলোয়ার হোসেন জানিয়েছেন, গাজীপুর থেকে শুরু করে উত্তরবঙ্গ, ঢাকা-চট্টগ্রাম ও ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে যানজটপ্রবণ স্থান চিহ্নিত করে আগেভাগেই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। মহাসড়কে ডাকাতি ও অন্যান্য অপরাধ ঠেকাতে হাইওয়ে পুলিশের সঙ্গে জেলা পুলিশও একসঙ্গে কাজ করবে।
পুলিশ কমিশনার জনগণকে বাড়ি ছাড়ার আগে ফ্ল্যাট, দোকান ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার পরামর্শ দিয়েছেন। তিনি বলেন, "পুলিশ দায়িত্ব পালন করবে, তবে নাগরিকদেরও নিজ নিজ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। আমরা আপনাদের পাশে আছি।"
এই ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে পুলিশের সব বিশেষায়িত ইউনিট, হাইওয়ে ও রেলওয়ে পুলিশ বিশেষভাবে সক্রিয় থাকবে। ঈদের ছুটিতে রাজধানীবাসী যেন নিরাপদে থাকতে পারে, সে জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সর্বোচ্চ তৎপর থাকবে।
ঈদের দীর্ঘ ৯ দিনের ছুটি শুরু হতে যাচ্ছে শুক্রবার থেকে। ইতিমধ্যেই রাজধানী ফাঁকা হতে শুরু করেছে, আর এই সুযোগে চুরি, ছিনতাই ও ডাকাতির আশঙ্কা বাড়ছে। বিশেষ করে, ঘরমুখো মানুষ প্রতারণার শিকার হতে পারে। সাম্প্রতিক ধানমন্ডির ডাকাতির ঘটনা এই শঙ্কাকে আরও বাড়িয়ে তুলেছে। তাই আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এবার ঈদের ছুটিতে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছে।
রাজধানীর নিরাপত্তা জোরদার করতে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) ৭০০-এর বেশি চেকপোস্ট বসানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পুলিশ কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাদ আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে থানা পুলিশ, গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি), র্যাব ও বিজিবিকে মাঠে রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। পুলিশের সদস্যরা নিয়মিত টহলের পাশাপাশি প্রতিটি অলিগলিতে নজরদারি বাড়াবে।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা বিভাগের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার রেজাউল মল্লিক জানিয়েছেন, পুরো মহানগরকে নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে দেওয়া হবে। সাদা পোশাকের গোয়েন্দারা বিশেষ নজরদারি চালাবে। অপরাধ প্রবণ এলাকাগুলো চিহ্নিত করে সেখানে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হবে।
এদিকে এবারই প্রথমবারের মতো নিরাপত্তায় পুলিশের পাশাপাশি ৪৩১ জন অক্সিলারি পুলিশ দায়িত্ব পালন করবে। বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও এলাকার নিরাপত্তাকর্মীদের মধ্য থেকে তাদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তাদেরকে গ্রেফতারের ক্ষমতা দেওয়া হলেও তদন্তের অনুমতি নেই। গ্রেফতারকৃতদের দ্রুত পুলিশের কাছে হস্তান্তর করতে হবে।
র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখা জানিয়েছে, ঈদকে কেন্দ্র করে গোয়েন্দা কার্যক্রম ও টহল আরও জোরদার করা হয়েছে। র্যাবের মহাপরিচালক অতিরিক্ত আইজিপি শহিদুর রহমান বলেন, "কোনো ধরনের অপরাধ সংগঠিত হওয়ার সুযোগ দেওয়া হবে না। গোয়েন্দা নজরদারি সর্বোচ্চ পর্যায়ে রাখা হবে।"
ঈদের ছুটিতে ঘরমুখো মানুষের ঢল সামাল দিতে হাইওয়ে পুলিশও বিশেষ সতর্কতা গ্রহণ করেছে। হাইওয়ে পুলিশের অতিরিক্ত আইজিপি দেলোয়ার হোসেন জানিয়েছেন, গাজীপুর থেকে শুরু করে উত্তরবঙ্গ, ঢাকা-চট্টগ্রাম ও ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে যানজটপ্রবণ স্থান চিহ্নিত করে আগেভাগেই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। মহাসড়কে ডাকাতি ও অন্যান্য অপরাধ ঠেকাতে হাইওয়ে পুলিশের সঙ্গে জেলা পুলিশও একসঙ্গে কাজ করবে।
পুলিশ কমিশনার জনগণকে বাড়ি ছাড়ার আগে ফ্ল্যাট, দোকান ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার পরামর্শ দিয়েছেন। তিনি বলেন, "পুলিশ দায়িত্ব পালন করবে, তবে নাগরিকদেরও নিজ নিজ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। আমরা আপনাদের পাশে আছি।"
এই ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে পুলিশের সব বিশেষায়িত ইউনিট, হাইওয়ে ও রেলওয়ে পুলিশ বিশেষভাবে সক্রিয় থাকবে। ঈদের ছুটিতে রাজধানীবাসী যেন নিরাপদে থাকতে পারে, সে জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সর্বোচ্চ তৎপর থাকবে।
এসএস//
আরও পড়ুন