জুলাইয়ের মধ্যে প্রাথমিকে ৪৫ হাজার শিক্ষক নিয়োগ: প্রতিমন্ত্রী
প্রকাশিত : ১৪:৫৯, ১১ মে ২০২২
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন জানিয়েছেন চলতি বছরের জুলাই মাসের মধ্যে সারা দেশে ৪৫ হাজার শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হবে।
বুধবার রাজধানীর মোহাম্মদপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন ভবন নির্মাণ কাজের ভিত্তিপ্রস্তর অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, “শিক্ষার মান বৃদ্ধিতে শিক্ষক নিয়োগের বিকল্প নেই। সে কারণে সারা দেশে ৪৫ হাজার শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হবে। তিন ধাপে নিয়োগ পরীক্ষার আয়োজন করা হচ্ছে। প্রথম ধাপের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আগামী ২০ মে দ্বিতীয় ধাপের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। আশা করছি, জুলাইয়ের মধ্যে যোগ্য প্রার্থীরা শিক্ষক হিসেবে যোগদান করতে পারবেন।”
প্রতিমন্ত্রী বলেন, “শিক্ষার মান বৃদ্ধিতে শিক্ষক নিয়োগের বিকল্প নেই। সে কারণে সারা দেশে ৪৫ হাজার শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হবে। তিন ধাপে নিয়োগ পরীক্ষা আয়োজন করা হচ্ছে। প্রথম ধাপের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আগামী ২০ মে দ্বিতীয় ধাপের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। আশা করছি জুলাইয়ের মধ্যে যোগ্য প্রার্থীরা শিক্ষক হিসেবে যোগদান করতে পারবেন।”
তিনি আরও বলেন, “শিক্ষার মান উন্নয়নে রাজধানীর সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভবন দৃষ্টিনন্দন করে তোলা হবে। এ জন্য একটি প্রকল্পের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আলোকে মোহাম্মদপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভবন আধুনিকীকরণ কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হবে। উত্তরা ও পূর্বাঞ্চলে আধুনিক মানের বেশ কয়েকটি বিদ্যালয় স্থাপন করা হবে। এ কার্যক্রমের মাধ্যমে প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোকে পূর্ণাঙ্গ রূপ দেয়া হবে।”
এ সময় বিশেষ অতিথি প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আমিনুল ইসলাম খান বলেন, “শিক্ষার জন্য বিদ্যালয়ের ভবন গুরুত্বপূর্ণ হলেও তার চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষার মান। সেটি নিশ্চিত করতে শিক্ষক ও অভিভাবকদের গুরুত্ব দিতে হবে। শিক্ষার মান বাড়াতে না পারলে টেকসই উন্নয়ন বাস্তবায়ন সম্ভব নয়।”
শিক্ষকদের পাঠদানে মনোযোগী হওয়ার আহ্বান জানিয়ে অনুষ্ঠানের সভাপতি প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আলমগীর মুহম্মদ মনসুর আলম বলেন, “আমরা শিক্ষকদের মর্যাদার কথা চিন্তা করে নতুন নিয়োগ বিধিমালা তৈরি করছি। দ্রুত সময়ের মধ্যে সেটি কার্যকর করা হবে। এর মাধ্যমে একজন শিক্ষক পদোন্নতি পেয়ে তৃতীয় গ্রেট মর্যাদায় উন্নীত হতে পারবেন।” নতুন করে সহকারী প্রধান শিক্ষক পদ সৃষ্টি করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন প্রকল্প পরিচালক মো. মিজানুর রহমান, এলজিইডির তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (শিক্ষা) আবু মো. শাহরিয়ার, মোহাম্মদপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীসহ আরও অনেকে।
এসএ/
আরও পড়ুন