ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের বিভিন্ন স্থানে অবৈধ টার্মিনাল
প্রকাশিত : ০৯:৫৬, ২৮ জুন ২০১৬ | আপডেট: ০৯:৫৬, ২৮ জুন ২০১৬
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের বিভিন্ন স্থানে গড়ে উঠছে অবৈধ টার্মিনাল। এসব টার্মিনালের কারনে মহাড়সকে যেমন বাড়ছে যানজট তেমনি বাড়ছে দুর্ঘটনা। এ জন্যে পুলিশের ব্যর্থতাকে দায়ী করলেন চালক ও স্থানীয় লোকজন। এদিকে, সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, আগামী বছরের শেষ দিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে এলিভেটেট এক্সপ্রেস হাইওয়ে নির্মাণ কাজ শুরু হবে।
যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে ২০০৬ সালে শুরু হয় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের উন্নয়নের কাজ। প্রায় পৌনে চার হাজার কোটি টাকা ব্যায়ে মহাসড়ক নির্মানের সময় লেগেছে প্রায় ১০ বছর। প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ায় আগামী ২ জুুলাই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মহাসড়কটি উদ্বোধন করবেন।
প্রায় পৌনে ৪হাজার কোটি টাকা ব্যায়ে মহাসড়কটি চ্রা লেইনে উন্নীত করা হলেও মহাসড়কের বিভিন্ন স্থানে গড়ে উঠা অবৈধ টার্মিনাল এবং পার্কিং এর কারনে বাড়ছে যানজট। ঘটছে দুর্ঘটনা। এ জন্যে পুলিশের দায়িত্বহীনতাকে দায়ী করলেন স্থানীয় লোকজনসহ চালকরা।
পুলিশের এই ব্যর্থতার প্রমান মিলল একুশে টিভি ক্যামেরা মহাসড়কে পৌঁছার পর। তৎপর উঠে উঠেন ট্রাফিক সার্জেন্টরা।
এদিকে, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, আগামী বছরের শেষ দিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ককে ২৩২ কিলোমিটার দীর্ঘ এ্যালিভেটেট এক্সপ্রেসওয়ে নির্মানের কাজ শুরু হবে।
বলেন, ঢাকা-চট্টগ্রাম, ঢাকা-জয়দেবপুর মহাসড়কে আনুষ্ঠানিক উদ্ভোধন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঈদ উপহার।
আরও পড়ুন