ঢাকা, শনিবার   ০২ নভেম্বর ২০২৪

দাম বেড়েছে ভারতীয় পেঁয়াজ-মরিচের

একুশে টেলিভিশন

প্রকাশিত : ১২:০২, ৭ জুলাই ২০২৩

ঈদুল আজহার আগে থেকেই বাজারে দেশি কাঁচা মরিচের দাম আকাশচুম্বী। এক পর্যায়ে সরকার কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি দিতে বাধ্য হয়।

এর পরিপ্রেক্ষিতে ভারতীয় কাঁচা মরিচ বাজারে আসলে দেশি মরিচের দাম কিছুটা কমে যায়। তবে নানা অজুহাতে গত কয়েকদিনে দেশি ও ভারতীয় কাঁচা মরিচ দুটির দামই বেড়েছে।

বর্তমানে খুচরা বাজারে আমদানি করা কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকায়, যা কয়েকদিন আগেও বিক্রি হয়েছে ৩৫০ টাকা। আর দেশি মরিচের কেজি ৩২০ থেকে ৪০০ টাকা।

এদিকে বাজের পেঁয়াজের দামও ফের বাড়তে শুরু করেছে। সপ্তাহের ব্যবধানে রাজধানীর খুচরা ও পাইকারি বাজারগুলোতে দেশি ও আমদানি করা উভয় পেঁয়াজের দাম কেজিতে ৫ থেকে ১০ টাকা বেড়েছে। বর্তমানে খুচরা বাজারে এক কেজি দেশি পেঁয়াজের দাম ৮০ টাকা, যা কয়েকদিন আগেও ছিল ৭০-৭৫ টাকা। আমদানি করা ভালো মানের ভারতীয় পেঁয়াজের কেজি ৫০-৫৫ টাকা, যা আগে ছিল ৪৫-৫০ টাকা।

এছাড়া, লাউ, টমেটো, করলা, কালো গোল বেগুন, উস্তা, শসা, ঢেঁড়স, আলু, বরবটিসহ বেশ কিছু সবজির দাম বেড়েছে। সবজির মধ্যে শুধুমাত্র দাম কমেছে কাঁচা পেঁপের।

শুক্রবার (৭ জুলাই) রাজধানীর কয়েকটি বাজারের বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।

সপ্তাহের বাজারে প্রতি কেজি শসা ৫০-৬০ টাকা, কালো গোল বেগুন ১০০ টাকা, ঢেঁড়স ৬০ টাকা, করলা ১২০ টাকা, উস্তা ১০০ টাকা, টমেটো ১৫০ টাকা, আলু ৪০-৪৫ টাকা, বরবটি ৮০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া প্রতি পিস লাউ বিক্রি হচ্ছে ৭০-৮০ টাকায়।

জানা গেছে, গত সপ্তাহের মতো একই দামে বিক্রি হচ্ছে- জালি কুমড়া, লম্বা বেগুন, চিচিঙ্গা।

বর্তমানে প্রতি পিস জালি কুমড়া বিক্রি হচ্ছে ৪৫- ৫০ টাকায়। লম্বা বেগুনের কেজি ৭০- ৮০ টাকা, পটলের কেজি ৪০-৫০ টাকা ও চিচিঙ্গার কেজি ৪০-৫০ টাকা।

ঈদের পর একমাত্র দাম কমেছে কাঁচা পেঁপের। বাজারে প্রতিকেজি কাঁচা পেঁপে বিক্রি হচ্ছে ৪০-৫০ টাকায়। যেখানে ঈদের আগে দাম ছিল ৬০-৭০ টাকা।

এমএম//


Ekushey Television Ltd.










© ২০২৪ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। একুশে-টেলিভিশন | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি