ঢাকা, শনিবার   ৩০ নভেম্বর ২০২৪

নানা সমস্যায় খান বাহাদুর গণগ্রন্থাগার

একুশে টেলিভিশন

প্রকাশিত : ১৫:৫৯, ৩০ জুলাই ২০১৯ | আপডেট: ১৬:০১, ৩০ জুলাই ২০১৯

প্রায় শত বছরের পুরোনো শেরপুরের ঐতিহ্যবাহী ‘খান বাহাদুর ফজলুর রহমান সরকারী গণ গ্রন্থাগার। ইন্টারনেট ও ই-বুকের যুগেও এটি জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে যাচ্ছে। গ্রন্থাগারটির সদস্য সংখ্যা ৫০১ জন। গ্রন্থাগারটির সামনে গড়ে উঠেছে অবৈধ সিএনজি স্টেশন ও পৌর ডাস্টবিন।  এগুলো অপসারণের দাবী শিক্ষার্থী ও বই প্রেমীদের। 
শেরপুর টাউন হলের পাশে ‘রিডিং ক্লাব’ নামে বেসরকারীভাবে গন্থাগারটির যাত্রা শুরু হয় ১৯২৬ সালে । এরপর ১৯৮৪ সালে মরহুম খান বাহাদুর ফজলুর রহমানের স্বজনরা এই গন্থাগারের নামে কিছু জমি দান করে। পরে সেখানে স্থানান্তরিত হয় গ্রন্থাগারটি।  নামকরণ হয় ‘খান বাহাদুর ফজলুর রহমান গণগ্রন্থাগার’। ১৯৯১ সালে গ্রন্থাগারটি সরকারীকরণের পর একটি একতলা ভবন নির্মান করা হয়।
রিডিং রুম, বই ও পত্র-পত্রিকাসহ নানা সুযোগ এবং সেবা নিয়ে নতুন রূপে করে যাত্রা করে গ্রন্থাগারটি । আছে ফ্রি ইনটারনেটসহ  কম্পিউটার কর্নার,। ১৩ টি বাংলা ও ২ টি ইংরেজী দৈনিক, ১২ টি বাংলা সাময়িকী ও ৩টি ইংরেজী সাময়িকী পড়ার সুযোগ আছে এখানে।
বৃহস্পতি ও শুক্রবার ছাড়া প্রতিদিন সকাল ১০ টা থেকে বিকেল ৬ টা পর্যন্ত খোলা থাকে পাঠকক্ষ। গ্রন্থাগারটিতে সংগৃহিত বইয়ের সংখ্যা ৪০ হাজার। পাঠকদেও অনুরোধ নতুন বই রাখার। 
কিছু সমস্যার কথা জানালেন জেলা সরকারী গ্রন্থাগারের লাইব্রেরীয়ান।
লাইব্রেরীর সমস্যা সমাধানে উদ্যোগ নেয়া হবে বলে জানালেন জেলা প্রশাসক।
গ্রন্থাগারটির সামনে গড়ে ওঠা অবৈধ সিএনজি স্টেশন ও পৌর ডাস্টবিন অপসারণের দাবী পাঠক-সদস্যদের।
.


Ekushey Television Ltd.










© ২০২৪ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। একুশে-টেলিভিশন | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি