ঢাকা, শনিবার   ২৩ নভেম্বর ২০২৪

ফাইবারেই হোক আপনার সফল ক্যারিয়ার

মোঃ আতিকুর রহমান

প্রকাশিত : ২২:০৭, ২৩ জুলাই ২০২০

আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার চিন্তা করেন, তাহলে ফাইবারেই (fiverr.com) হোক আপনার সফল ক্যারিয়ার। ফাইবার বর্তমানে অত্যধিক জনপ্রিয় আন্তর্জাতিক অনলাইন মার্কেটপ্লেস, যেখানে ফ্রিল্যান্সাররা (ফাইভারে সেলার) তাদের কার্যক্ষমতা ও দক্ষতার ভিত্তিতে ক্লায়েন্টদের জন্য বিভিন্ন সার্ভিসের প্যাকেজ তৈরি করে তা বিক্রির জন্য সাজিয়ে রাখেন। ফাইভারে এরকম এক বা একাধিক প্যাকেজ মিলে তৈরি সার্ভিসগুলো গিগ নামে পরিচিত। যার মূল্য ৫ ডলার থেকে শুরু করে ৫০০ ডলার পর্যন্ত হয়ে থাকে।

২০১০ সালে ইসরাইলের একটি কোম্পানি এটি প্রতিষ্ঠা করে। যা বিশ্বব্যাপী সেবা প্রদান করে এবং ২০১২ সালের তথ্য মতে, তাদের ৩০ লাখ সেবা নথিবদ্ধ হয়। এর প্রতিষ্ঠাতা মিকা কাফম্যান এবং শাই উইনারার। ২০১০ সালের ফেব্রুয়ারিতে এটি চালু করা হয়। এবার চলুন, ফাইবারের সাথে আরো ভালোভাবে পরিচিত হই।

ফাইভার কি?
ফাইভার হলো- এমন একটি মাকেটপ্লেস যেখানে বিভিন্ন ধরনের কনটেন্ট ক্রয়-বিক্রয় করা যায়। যেমন- লিড জেনারেশন, লোগো ডিজাইন, কনটেন্ট রাইটিং, ভিডিও এডিটিং, ইমেইল কালেকশন, ডাটা এন্ট্রি ইত্যাদি।

কমিশন কি?
ফাইভারে বায়ার আপনাকে দিবে ৫ ডলার, এতে করে আপনি পাবেন ৪ ডলার। আর বায়ার ফাইভারকে দিবে ৭ ডলার। ফলে ফাইভার প্রতি ৫ ডলার কাজে সেলার এর কাছ থেকে ২০% কমিশন এবং বায়ার এর কাছ থেকে প্রত্যেকটি কন্ট্রাক্টে ২ ডলার সার্ভিস চার্জ নেয়। যেমন- কন্ট্রাক্টটি যদি ১০০ ডলারের হয়ে থাকে, তবে সেলার পাবে ৮০ ডলার, মার্কেপ্লেস সেলারের কাছ থেকে পাবে ২০% অর্থাৎ ২০ ডলার। অন্যদিকে, বায়ারের মোট খরচ হবে ১০২ ডলার। কন্ট্রাক্টের ১০০+ সার্ভিস চার্জ ২ ডলার। 

গিগ কি?
গিগ হলো- আপনি যে সার্ভিসটি সেল করবেন তার অফারের নাম। সকল ধরনের সার্ভিসের অফারকে গিগ বলে। মূলত, সঠিকভাবে গিগ তৈরি করতে পারলে কোন মাকেটিং ছাড়াই কাজ পাওয়া সম্ভব। এজন্য গিগকে ভালোভাবে অপটিমাইজ করতে হয়।

অপটিমাইজ গিগ খুলবেন কিভাবে?
উল্টা পাল্টা গিগ খুলে আসলে তেমন আশানুরুপ ফিডব্যাক পাবেন না। তাই এমনভাবে আপনার গিগ খোলা উচিৎ যাতে বায়াররা র্সাচবক্সে র্সাচ করে আপনার গিগ পায়। বায়াররা সাধারনত র্সাচবক্সে যে কিওয়ার্ড লিখে র্সাচ দেয় সেই কিওয়ার্ড যদি আপনার গিগের টাইটেল,ট্যাগ আর ডেসক্রিপশন এ থাকে তাহলে রেজাল্টের প্রথাম দিকে আপনার গিগ থাকবে।

এখন প্রশ্ন হলো- বায়াররা যে কীওয়ার্ড লিখে ফাইভারে সার্চ দেয়, তা আপনি কোথায় পাবেন? এটা একদম সহজ ব্যাপার। নিচের ইমেজটা দেখলেই ক্লিয়ার হয়ে যাবেন।

ছবিতে একটু খেয়াল করে দেখবেন যে, logo লেখার ফলে কিছু সাজেশন কীওয়ার্ড নিচে চলে আসছে। তার মানে- এই কীওয়ার্ড লিখে বায়াররা তাদের সার্ভিস খুঁজে থাকে। ফলে গিগের সাথে যার যতগুলো কীওয়ার্ড মিলে যাবে, তার গিগ ততো বেশি র‌্যাংক করবে।

আসুন এবার জেনে নিই, কীওয়ার্ডগুলো সহজে কিভাবে পাওয়া যায় সে বিষয়টি। কীওয়ার্ডগুলো ফাইভার সার্চ ইনপুট থেকে কালেক্ট করা একটু কঠিন। এই সমস্যা সমাধানে একটি টুল রয়েছে। এটা আশাকরি আপনাদের কাজে দিবে। এটি হলো- https://www.keyword.io/tool/fiverr-longtail-finder

Keyword.io- কিভাবে ব্যবহার করবেন?
এই সাইটে গিয়ে ফাইভার সিলেক্ট করবেন। এবার গিগের আসল কীওয়ার্ড লিখে কান্ট্রি সিলেক্ট করুন। এবার নিচে অনেকগুলো কীওয়ার্ড দেখতে পাবেন, যা আপনার কাজে আসবে। নিচের ইমেজটা একটু দেখে নিই-

এবার এই কীওয়ার্ডগুলো নিয়ে গিগের টাইটেল, ট্যাগ আর ডেসক্রিপশনে ব্যবহার করবো। যেমন- ১. টাইটেল-এ এমনভাবে কীওয়ার্ড ব্যবহার করবো যাতে ওয়ার্ডগুলো স্বাভাবিক থাকে। কোনভাবেই অন্যের টাইটেল কপি পেস্ট করা যাবে না।

২. গিগে মোট পাঁচটি ট্যাগ দেয়া যায়। ট্যাগ হিসেবে ভালো কীওয়ার্ড ব্যবহার করবেন।

৩. এমনভাবে ডেসক্রিপশন লিখবেন যাতে কীওয়ার্ডগুলো স্বাভাবিকভাবেই চলে আসে। কোনভাবেই অন্যেরটা কপি পেস্ট করা যাবে না। ডেসক্রিপশন হতে হবে সাজানো-গোছানো, যা দেখলেই পড়তে মনে চাইবে। কারণ ডেসক্রিপশন মানসম্মত না হলে বায়ার আপনার থেকে মুখ ফিরিয়ে নিবে। নিচের ছবিটা দেখুন-

একটা ভালো গিগের ডেসক্রিপশন লেখার জন্য কি কি কৌশল ফলো করেতে হবে?

  • বুলেট পয়েন্ট।
  • ছোট, সহজ বাক্য। বেশি জটিল বা বড় করা যাবে না।
  • আই ক্যাচিং ওয়ার্ড। যেমন- Super, Perfect, Safe ইত্যাদি।
  • ভালোভাবে ডেসক্রিপশন লেখার জন্য আপনার গিগের সাথে সম্পর্কিত টপ গিগ দেখতে পারেন। তবে কপি পেস্ট একেবারেই না।
  • নির্ভুল ইংরেজি ব্যবহার করতে হবে। ভুল হলে বায়ার নেগেটিভভাবে নিতে পারে। তাই এক্ষেত্রে anguagetool.org -এই টুলটি ব্যবহার করেতে পারেন।

ইমেজ ব্যবহার করবেন কিভাবে?
এক্ষেত্রে ক্যানভা (www.canva.com) ব্যবহার করতে পারেন। এটা বহুল পরিচিত। কিন্তু ক্যানভা ব্যবহার করবেন কিভাবে? এটা জানতে এই টিউটোরিয়ালটা দেখতে পারেন। একটা ভালো মানের গিগের জন্য ভিডিও ব্যবহার করতে পারেন। সহজে ভিডিও বানানোর জন্য কিছু সফটওয়্যার আছে। এর মধ্যে দুটির লিংক নিচে দেয়া হলো- https://drive.google.com/open?id=0B5RlynPETd3PenNTa2U0bXJSZms এবং https://drive.google.com/open?id=0B_b4PTjx9UjjQk0yb25NakN3WUU

ভিডিও কেমন হওয়া উচিত?

  • ৩০ থেকে ৪০ সেকেন্ডের মধ্যে হলে ভালো হয়।
  • Exclusively on Fiverr লেখাটি থাকতে হবে ভিডিওতে। না হলে গিগ এপ্রুভ হবে না।
  • "Hey Guys" , "Hey Fiverr Video"-এই ধরনের শব্দ দিয়ে ভিডিও শুরু করা ভালো।
  • গিগে ভিডিও দিলে গিগ বেশি বিক্রয় হবার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
  • "Call to Action" ব্যবহার করবেন। মানে- যেগুলো দেখলে বায়ার গিগ ক্রয় এর ব্যাপারে বেশি উৎসাহিত হবে। যেমন- "if you are not happy with our work, then we will re-write it for you until you are 100% satisfied"।
  • গিগে PDF ব্যবহার করুন!
  • গিগ সম্পর্কিত কিছু ফ্রি টিপস পিডিএফ-এ দিতে পারেন।
  • আপনার যদি কোন কাজের স্যাম্পল থাকে তাও ভিডিওতে দিতে পারেন।

এভাবেই একটা মানসম্পন্ন গিগ তৈরী হয়ে গেল। এবার আপনাকে জানতে হবে কিভাবে মার্কেটিং করবেন? গিগের মার্কেটিং করার অনেক উপায় আছে। যেমন- ফেসবুক, টুইটার, পিন্টারেস্ট, ইউটিউব, স্লাইডশেয়ার, ওয়েব ২.০, লিংকডইন, কোরা, ফোরাম ইত্যাদি সাইটগুলোতে আপনি আপনার গিগের মার্কেটিং করতে পারবেন।

ফেসবুকে কিভাবে গিগ মার্কেটিং করবেন?
ফেসবুকের টাইমলাইনে শেয়ার দিন ও কিছু ডেসক্রিপশন দিন এবং হ্যাশ ট্যাগ ব্যবহার করুন। ধরুন, কেউ ডিজাইনার খুঁজতেছে। সে এসে ডিজাইনার লিখে সার্চ দিবে। এখন আপনি ফেসবুকে ডেসক্রিপশন-এ যদি #ডিজাইনার দিয়ে পোস্ট করেন, তাহলে আপনার টাও দেখা যাবে সার্চ রেজাল্টে। ফলে আপনিও কাজটা পেতে পারেন।

প্রথমে আপনি আপনার গিগ-এর সাথে মিল রেখে অন্য গ্রুপগুলো খুঁজে বের করুন। এগুলোতে জয়েন্ট দিন। সেখানে আপনার গিগ-এর পোস্ট করুন। তাহলেই আপনি আপনার বায়ার খুঁজে পাবেন। বিভিন্ন গ্রুপ-এ প্রতিদিন কিছু মূল্যবান টিপস শেয়ার করুন। অন্যের পোস্টে লাইক, শেয়ার, কমেন্ট করুন। অন্যদের পারলে সহযোগিতা করুন। আরো জানতে এই লিঙ্কে দেখুন- https://youtu.be/N2zd8yr4gRU

টুইটার গিগ মার্কেটিং: 
আপনার টুইটার একাউন্ট থেকে ফেসবুকের মতো করেই আপনার গিগটি শেয়ার করুন। যাতে সার্চ রেজাল্টে আপনার পোস্টটি শো করবে। ফলে আপনি ওখান থেকেও গিগের অর্ডার পেতে পারেন। হ্যাশ ট্যাগ ব্যবহার করুন। যেমন- #ডিজাইনার। আরো জানতে এই লিঙ্কে দেখুন- https://youtu.be/kGn-UFpTBLo

টুইটার থেকে বায়ার খুঁজে বের করুন। নিচের কোডগুলোর যে কোনও একটি হুবহু কপি করে টুইটারে সার্চ অপশনে গিয়ে সার্চ বাটন ক্লিক করুন।

"looking for" or "searching for" or "are seeking" , or "is seeking" or "i need" or "we need" or "they need" or "needs" or "i want" or "we want" or "they want" or "wants" or "designer" or "logo Designer"

দেখা যাবে, টুইটার ব্যবহার করে যারা তাদের ওয়েব সাইটের বিভিন্ন প্রোডাক্টের কিংবা সার্ভিসের জন্য বানানো অ্যাডভারটাইজ ডিজাইন করার টার্গেট নিয়ে পোস্ট করেছেন। সেগুলোর সামনে চলে আসবে আপনারটা।

কোরা-এর গিগ মার্কেটিং
ফাইভার একাউন্ট-এর সাথে মিল রেখে একই নাম দিয়ে কোরা একাউন্ট খুলবেন। তাতে আপনাকে বিশ্বাস করতে সুবিধা হবে।

ইউটিউব-এর গিগ মার্কেটিং
ইউটিউব-এ আপনার গিগ সম্পর্কিত সার্ভিস দিয়ে ভিডিও তৈরী করে দেন এবং ডেসক্রিপশন-এ আপনার গিগের লিংক দিয়ে দেন। এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে এই ভিডিওটা দেখতে পারেন- https://www.youtube.com/watch?v=KjnAvt31SK4

ব্লগিং করে গিগ মার্কেটিং?

  • -প্রত্যেক ফাইভার সেলারের একটা করে ব্লগ থাকবে। প্রিমিয়াম ডোমেইন হলেই সবচেয়ে ভালো হয়।
  • -ব্লগটি এমনভাবে সাজাতে হবে যাতে এটা বুঝায় যে, আপনি একজন পেশাদার সেলার। ফাইভারে যে বিষয়ে আপনার গিগ থাকবে সেই বিষয়ে আপনি ব্লগে বেশ কিছু আর্টিকেল দিবেন।
  • -আর্টিকেল লেখার আগে আপনি কীওয়ার্ড রিসার্চ করে নিবেন। তাহলে আপনি বুঝতে পারবেন যে, বায়াররা কোন কীওয়ার্ড লিখে সার্চ করে।
  • -এবার আপনি আপনার ব্লগে আর্টিকেল-এর মাঝে মাঝে আপনার গিগ এর লিংক কোডিং করে দিবেন।
  • -এবার সাইটকে প্রোপারলি অন পেইজ অপটিমাইজ করুন। বিং, গুগল, ইয়াহুতে ইনডেস্ক করিয়ে নিন।
  • -ভালো করে কিছু ব্যাকলিংক করে নিন।

বায়ার রিকোয়েস্ট কি?
বায়ার রিকোয়েস্ট-এর মাধ্যমে ৮০% ক্ষেত্রে বায়ার এর কাছে নিজের গিগ সেল হয়। সাধারণত বায়ার তার পছন্দমত সেলার খুঁজে না পেলে বায়ার রিকোয়েস্ট করে। এখান থেকেও আপনি আপনার গিগ সেল করতে পারেন বায়ার রিকোয়েস্ট-এর বিপরীতে অফার সাবমিট করে।

বায়ার রিকোয়েস্ট অফারের ক্ষেত্রে আপনাকে মনে রাখতে হবে?

  • -যেখানে ৫টার বেশী অফার সাবমিট করা হয়েছে, সেখানে অফার পাঠানোর কোন দরকার নেই।
  • -প্রতিদিন ১০টা করে অফার সাবমিট করুন।
  • -সাধারনত ভোরের দিকে নতুন বায়ার রিকোয়েস্ট পাওয়া যায়।
  • -বায়ার রিকোয়েস্ট করার ক্ষেত্রে মেসেজটা ভালোভাবে লিখুন, যেন রোবোটিক মনে না হয়।

ফাইভারে বায়ার খুঁজে বের করুন?
আমি ফাইভারে সার্চ বারে গিয়ে ডিজাইনার লিখে সার্চ করলাম।

চিত্রে দেখা যাচ্ছে- অনেকগুলো গিগ আমার সামনে আসলো। আমি এখন যে কোন একটা লিংকে ক্লিক করলাম এবং দেখলাম যে, বায়াররা সেলারকে ফিডব্যাক দিয়েছে। চিত্রে দেখুন- 

এবার যে কোন একজনের নাম কপি করলাম এবং গুগল এ গিয়ে সার্চ করলাম। তার সোশ্যাল মিডিয়া বা কোরা যোগাযোগ-এর মাধ্যম খুঁজে পেলাম।

এবার এই ব্যক্তির সাথে যোগাযোগ করে আপনার কাজের অফার করুন।

বায়ারের সাথে কথোপকথন কি এবং কীভাবে?
বায়ার যখন তার প্রয়োজনে আপনাকে মেসেজ দিবে তখন তার সাথে আপনি চ্যাট করবেন। বায়ারের কাছ থেকে ভালোভাবে আপনি কাজ বুঝে নেবেন। যেমন- আপনি কতটুকু কাজ করবেন, কি কাজ করবেন, কতদিনে ডেলিভারী দিবেন, কত ডলার নিবেন ইত্যাদি। নিচের চিত্রে দেখুন- 



 

কাস্টম অফার কি?
ফাইভারে সাধারণত তিনটা কাজের রেট দেয়া থাকে। যদি এর বাইরে কোন কাজের কথা হয়, তবে কাস্টম অফার পাঠাতে হয়। যেমন- 



কাজ কিভাবে ডেলিভারী দিবেন?
ফাইভারে কাজ করার সময় একটা পর্যায়ে কাউন্টডাউন আসবে। ডেলিভারী করার অপশন আসবে। আপনার করা কাজ এটাচ করে ডেলিভারী অপশনে ক্লিক করলেই ডেলিভারী হয়ে যাবে। চিত্রে দেখুন-

ফাইভারে কাজের টাকা আসতে কতো দিন লাগে?
ফাইভার একাউন্টে কাজের টাকা আসতে ১৫ দিন সময় লাগে। এর আগে পেনডিং ক্লিয়ারেন্স কথাটি আসবে। সে ক্ষেত্রে আপনাকে পেওনিয়ার একাউন্ট দরকার হবে।

পেওনিয়ার একাউন্ট কি?
ফাইভারে টাকা আসলে সেই টাকা তুলতে পেপাল বা পেওনিয়ার একাউন্ট লাগে। পেপাল-এ সাধারণত যে কেউ একাউন্ট করতে পারে না, তাই পেওনিয়ার একাউন্টই এ ক্ষেত্রে সহায়ক। এটা খোলা খুব সহজ, যা আপনিও খুলতে পারেন। পেওনিয়ার-এ একাউন্ট খেুলতে নিচের এই লিঙ্কে ক্লিক করুন-

http://share.payoneer.com/nav/POcXGStRqeoqWeTVLuvRHYdlu6wvYBtDsEgPQurVdVz5iky3xjqtdIYwd_d-VM0DoN6OkbpBttY-Ai1zlhIntg2

এভাবেই সবকিছু ঠিকঠাক করে নিয়ে ফাইভারে শুরু করে দিন আপনার কাজ। সফল হোক আপনার ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার।

[লেখক- সোশ্যাল এক্টিভিস্ট
Email: abidurtech@gmail.com
Fiverr: https://www.fiverr.com/atiquradil
Facebook: www.facebook.com/freelanceratiq]

এনএস/


Ekushey Television Ltd.










© ২০২৪ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। একুশে-টেলিভিশন | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি