ঢাকা, শনিবার   ২০ এপ্রিল ২০২৪

একুশে টিভির ২০ বছরে পদার্পণ

বিশিষ্টজনদের শুভেচ্ছা বাণী

প্রকাশিত : ০০:৩১, ১৪ এপ্রিল ২০১৯ | আপডেট: ১৭:১৪, ১৭ এপ্রিল ২০১৯

নানান চড়াই উৎরাই পেরিয়ে ২০ বছরে পদার্পণ করলো একুশে টেলিভিশন। শুদ্ধচিন্তা, মুক্তবুদ্ধি, বঙ্গবন্ধুর আদর্শ আর মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিয়ে এগিয়ে চলছে একুশে টেলিভিশন। পরিবর্তনে অঙ্গিকারবদ্ধ একুশের জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন দেশের বিশিষ্টজনেরা। নিম্নে তাদের শুভেচ্ছা বাণীগুলো তুলে ধরা হলো-

রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ বলেছেন, বর্তমান সরকার অবাধ তথ্যপ্রবাহ ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী। গণমাধ্যম যাতে স্বাধীন ও নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারে সেলক্ষ্যে সরকার সার্বিক সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছে। এক্ষেত্রে সরকারের পাশাপাশি গণমাধ্যমের মালিক, সংবাদকর্মীসহ সবার দায়িত্বশীল ভূমিকা একান্ত অপরিহার্য।

রোববার একুশে টেলিভিশনের বিশতম বর্ষে পদার্পণ উপলক্ষে এক শুভেচ্ছা বাণীতে তিনি এসব কথা বলেন।

রাষ্ট্রপতি বলেন, টেলিভিশন বিশ্বব্যাপী একটি জনপ্রিয় গণমাধ্যম। শিক্ষা, ক্রীড়া, সাহিত্য-সংস্কৃতি ও বিনোদনমূলক অনুষ্ঠানাদি প্রচারের পাশাপাশি বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ইস্যুতে জনমত গঠনে টেলিভিশনের রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। তবে জনগণের মাঝে গ্রহণযোগ্যতা সৃষ্ঠিতে গণমাধ্যমগুলোকে বস্তুনিষ্ঠতা ও দায়িত্বশীলতার সঙ্গে খবরের পিছনের প্রকৃত সত্যকে জনসম্মুখে তুলে ধরতে হবে। গণমাধ্যমসমূহ দেশ ও জনগণের স্বার্থকে অগ্রাধিকার দিয়ে দায়িত্বশীলতার সঙ্গে সম্প্রচার কার্যক্রম পরিচালনা করবে- এমন প্রত্যাশাও ব্যক্ত করেন তিনি।

একুশে টেলিভিশনের পরিচালনা পর্ষদ, সাংবাদিক, কলাকুশলী ও কর্মকর্তা-কর্মচারিসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে তিনি বলেন, একুশে টেলিভিশন প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে সংবাদ পরিবেশন ও বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান প্রচারে বস্তুনিষ্ঠতা ও নান্দনিকতার পরিচয় দিয়ে আসছে। আমি আশা করি, একুশে টেলিভিশন মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে লালন করে বিনোদন, উন্নয়ন সহায়ক অনুষ্ঠানমালা প্রচারসহ বাঙালির হাজার বছরের সমৃদ্ধ সংস্কৃতি, ইতিহাস, ঐতিহ্যকে বিশ্বদরবারে তুলে ধরতে প্রচেষ্ঠা চালাবে। আমি একুশে টেলিভিশনের উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করি।

আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমরা ২০০৯ সাল থেকে গণমাধ্যম ও তথ্য প্রযুক্তির বিকাশে ব্যাপক ভূমিকা পালন করেছি। সাংবাদিকদের কল্যাণে আমরা “সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট আইন-২০১৪” প্রণয়ন করেছি। এরই মধ্যে গঠন করা হয়েছে নবম ওয়েজবোর্ড। আমাদের এসব পদক্ষেপের ফলে দেশের গণমাধ্যম এখন পূর্ণ স্বাধীনতা ভোগ করছে।

রোববার একুশে টেলিভিশনের ২০তম বর্ষে পদার্পণ উপলক্ষে দেওয়া এক শুভেচ্ছা বাণীতে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার সব সময়ই দেশে গণমাধ্যমের বিকাশে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। ১৯৯৬-২০০১ সাল মেয়াদে আমরাই প্রথম দেশে বেসরকারি স্যাটেলাইট চ্যানেল চালুর অনুমোদন দেই। আমরাই বেসরকারি খাতে টেলিভিশন, এফএম রেডিও এবং কমিউনিটি রেডিও চ্যানেলের অনুমোদন দিয়েছি। যার ফলে জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে গেছে তথ্য প্রাপ্তির সব সুবিধা।

শেখ হাসিনা বলেন, উন্নয়নের মহাসড়কে বাংলাদেশ। স্বল্পোন্নত দেশে থেকে আমরা এখন উন্নয়নশীল দেশের কাতারে। আমরাই এ দেশেকে উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত করতে সক্ষম হবো। জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়তে গণমাধ্যমকেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে হবে। এ লক্ষে জাতীয় সম্প্রচার নীতিমালা করা হয়েছে।

তিনি বলেন, তথ্য প্রযুক্তির এই যুগে টেলিভিশন শুধু বিনোদনের মাধ্যমই নয় বরং বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ ও অনুষ্ঠান পরিবেশনের মাধ্যমে দেশের মানুষের উন্নত মনন গঠনে অবদান রাখতে পারে। সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ মোকাবেলাসহ মাদকের বিস্তার রোধে জনসচেতনতা সৃষ্টিতে গণমাধ্যম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে বলে আমি মনে করি।

একুশে টেলিভিশনের ২০তম বর্ষে পদার্পণ উপলক্ষে চ্যানেলটির পরিচালনা পর্ষদ, সাংবাদিক, কলাকুশলী ও কর্মকর্তা-কর্মচারিসহ সংশ্লিষ্ট শুভেচ্ছা জানিয়ে তিনি বলেন, একুশে টেলিভিশন বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ ও রুচিশীল অনুষ্ঠান প্রচারের মাধ্যমে আবহমান বাঙালি সংস্কৃতি, ঐতিহ্য ও মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে সমুন্নত রেখে সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদমুক্ত সুখী সমৃদ্ধ উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মানে আরও কার্যকর ভূমিকা রাখবে। সর্বোপরি আমি একুশে টিভির উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি কামনা করছি।

ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, একুশে টেলিভিশনের ২০তম বর্ষে পদার্পণ উপলক্ষ্যে আমি চ্যানেলটির পরিচালনা পর্ষদ, সাংবাদিক, কলাকুশলী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে শুভেচ্ছা জানাই।

সংসদীয় গণতন্ত্রের চর্চায় গণমাধ্যমের ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। জন্মলগ্ন থেকেই একুশে টেলিভিশন জাতীয় সংসদের বিভিন্ন কার্যক্রম গুরুত্বের সঙ্গে তুলে ধরেছে। ভব্যিতে একুশে টেলিভিশন এই ধারা অব্যাহত রাখবে বলে আমি প্রত্যাশা করি।

তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ এমপি বলেছেন, বাংলা নববর্ষে একুশে টেলিভিশনের বিশ বছরে পদার্পণ করছে জেনে আমি আনন্দিত। এই শুভ দিনে প্রতিষ্ঠানটির উদ্যোক্তা, সাংবাদিক, কলাকুশলী, কর্মকর্তা কর্মচারীসহ সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে লাখো শহীদের রক্তের বিনিময়ে স্বাধীন বাংলাদেশকে বঙ্গবন্ধুকন্যা  প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ডিজিটাল বাংলাদেশে রূপান্তরের যে প্রত্যয়ে এগিয়ে চলেছেন, একুশে টেলিভিশন এ অভিযাত্রার সঙ্গী ।

জন্মলগ্ন থেকেই একুশে টেলিভিশন মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ করে এগিয়ে যাচ্ছে। দায়িত্বশীলতা- পেশাদারিত্ব বজায় রেখে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন ও সুস্থ ধারার বিনোদনের পাশাপাশি অসাম্প্রদায়িক দেশ গড়ার অঙ্গীকার থেকে কখনও বিচ্যুত হয়নি প্রতিষ্ঠানটি। জাতির ক্রান্তিলগ্নে সততার সঙ্গে একুশে টেলিভিশন ভূমিকা রেখেছে। গণতন্ত্রের অগ্রযাত্রায়ও সামনের সারি থেকে অবদান রেখেছে।

জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ বলেছেন,  আগামী দিনেও দেশ ও জাতির সমৃদ্ধির পথে ভূমিকা রাখবে একুশে টেলিভিশন। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর এই শুভ দিনে এ আমার আশা।  আমি একুশে টেলিভিশনের অগ্রযাত্রা ও সাফল্য কামনা করছি।

আজ বেসরকারী স্যাটেলাইট টেলিভিশন একুশে টেলিভিশনের শুভ জন্মদিন। বাঙালির প্রধান উৎসব বাংলা নববর্ষে একুশে টিভির এই জন্মদিনের আয়োজন আমাদের আনন্দঘন পরিবেশকে আরো রঙিন করেছে। আজকের এই শুভক্ষণে একুশে টিভির মালিক, কলাকুশলী এবং সংবাদ কর্মীদের প্রতি আমার প্রাণঢালা অভিনন্দন ও শুভ কামনা।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, বাংলাদেশের সম্প্রচার গণমাধ্যমগুলোর মধ্যে অন্যতম একুশে টেলিভিশন ২০ বছরে পদার্পণ করতে যাচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। একুশে টেলিভিশনের সঙ্গে জড়িত সাংবাদিক, কলাকুশলী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি।

টেলিভিশনটি বস্তুনিষ্ঠ ও নিরপেক্ষ সংবাদ প্রচারের মাধ্যমে সুশাসন ও ন্যায়ভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আশা প্রকাশ করছি।

একুশে টেলিভিশনের বিশতম পদার্পণ উপলক্ষে শুভেচ্ছা বাণী দিয়েছেন একুশে টেলিভিশনের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম। শুভেচ্ছা বাণীতে তিনি বলেন, দীর্ঘ পথচলায় নানা চড়াই উৎরাই পার হয়ে দর্শকদের মাঝে দৃঢ় অবস্থান তৈরি করে নিয়েছে চ্যানেলটি। মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধারন করেই আমাদের এ যাত্রা অব্যাহত থাকবে।

মোহাম্মদ সাইফুল আলম বলেন, বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন এবং সৃজনশীল ও বৈচিত্র্যময় অনুষ্ঠান প্রচারের মধ্যে দিয়ে একুশে টেলিভিশন আজ সুস্থ ধারার বিনোদনের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে। চলমান এই সাথল্যের পিছনে রয়েছে একুশে পরিবারের প্রতিটি সদস্যের নিষ্ঠা, নিরলস প্রচেষ্টা, সক্রিয় অংশগ্রহণ এবং সংশ্লিষ্ট মহলের সমর্থন ও পৃষ্ঠপোষকতা।

তিনি আরও বলেন, মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধারন করে দেশ-মাটি-মানুষের মুখপত্র রূপে আমাদের এ যাত্রা অব্যাহত থাকবে। আমাদের এই চলমান যাত্রার অংশীদার হিসেবে সম্মানিত দর্শকবৃন্দ, শিল্পী, কলাকুশলী, বিজ্ঞাপনদাতা, ক্যাবল অপারেটরসহ সব শুভানুধ্যায়ীদের প্রতি আমরা কৃতজ্ঞ। আপনাদের সঙ্গে নিয়ে আমরা একুশেকে দেশীয় সংস্কৃতির বাহন হিসেবে সুপ্রতিষ্ঠিত করতে চাই। সর্বোপরি আমি একুশে টিভির সাফল্য কামনা করছি।

 

একুশে টেলিভিশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মেজর জেনারেল একেএম মোহাম্মাদ আলী শিকদার (অব.) বলেন,‘অনেক চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে একুশে টেলিভিশন মহান মুক্তিযুদ্ধের আদর্শকে সামনে রেখে পথ চলে আসছে। বাঙালি সংস্কৃতিকে ধারণ করে একুশে টিভি বিশ বছরে পদার্পণ করেছে। আগামী দিনে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধারণ করে বাংলাদেশের মানুষের জীবন-জীবিকা, দেশের উন্নয়ন, মর্যাদা এবং রাষ্ট্রের জনগণের কল্যাণের কথাকে সামনে রেখে আগামী দিনেও আমরা আমাদের চলার পথকে আরও এগিয়ে নিতে চাই।  

তিনি বলেন, একুশে টেলিভিশনে গ্রামগঞ্জের মানুষের আকাঙ্ক্ষা এবং প্রত্যাশা যেন ফুটে ওঠে। আমরা মানুষের অধিকার নিয়ে কাজ করতে চাই। মানুষের অধিকারের সঙ্গে থাকতে চাই। মানুষের জীবনের কথা নিয়ে অনুষ্ঠান তৈরিতে প্রথম পথিকৃৎ কিন্তু একুশে টেলিভিশন।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একুশে টেলিভিশনের যাত্রার যে অনুমতি দিয়েছিলেন তারই ধারাবাহিকতায় ২০০৯ সালে ক্ষমতায় আসার পরে বাংলাদেশের উন্নয়ন অগ্রগতি এবং মানুষের কল্যাণে জবাবদিহিতার লক্ষে তিনি মিডিয়াকে পূর্ণ স্বাধীনতা দিয়ে কাজ করবার সুযোগ দিয়েছেন। সুতরাং এটি মিডিয়ার জন্য একটা বড় প্রাপ্তির জায়গা।

আজকের এই দিনে আমাদের সম্মানিত দর্শক শ্রোতা, বিজ্ঞাপন দাতা, ক্যাবল অপারেটরসহ সবাইকে অভিনন্দন জানাই। 

সাবেক আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ বলেন, একুশে টেলিভিশন মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন করার লক্ষে যাত্রা শুরু করেছিল। সঠিক সংবাদ ও তথ্য পরিবেশন করবে, জনগণকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায়  উদ্বুদ্ধ করবে। আমরা আশা করবো, জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা একুশের মাধ্যমে প্রতিফলিত হবে।

গণতন্ত্র, জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, ধর্ম নিরপেক্ষতা, এই চার নীতি যাতে করে সত্যিকার অর্থে বাস্তবায়িত হয় সে লক্ষে অতীতে যেভাবে দায়িত্ব পালন করেছে ভবিষ্যতেও একুশে টেলিভিশন তার কাজ করে যাবে।  এটি অতীতে যেমন জনগণের জন্য সংগ্রাম করেছে, ভবিষ্যতেও অব্যাহত রাখবে।’

২০০০ সালের ১৪ এপ্রিল তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একুশের পাল তুলে শুভ উদ্বোধন ঘোষণা করেন চ্যানেলটির।

 

এসএইচ/


Ekushey Television Ltd.


Nagad Limted


© ২০২৪ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। একুশে-টেলিভিশন | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি