ভাঙন থেকে রক্ষা পেলেন গাইবান্ধার তিন চরের মানুষ (ভিডিও)
প্রকাশিত : ১২:৩০, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | আপডেট: ১২:৩৩, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৩
টেকসই বন্যা প্রতিরোধ কমিটির কাজে এবার ভাঙন থেকে রক্ষা পেলেন গাইবান্ধার তিনটি চরের মানুষ। নদীপাড় ও বাঁধরক্ষায় কলাগাছ, বিন্নার থোপ, ঢোলকলমি ও খাস লাগিয়ে তিস্তার ভাঙন ঠেকিয়ে এ দৃষ্টান্ত দেখান কমিটির সদস্যরা।
বর্ষা এলেই রাক্ষুসে হয়ে ওঠে তিস্তা। গিলে খায় নদীপাড়ের ফসলিজমি, বসতঘরসহ নানা স্থাপনা।
চলতি বছরের বন্যায়ও নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে গাইবান্ধার ভাটি বুড়াইল চরের প্রায় দেড়শ বসতঘর।
প্রশাসন ও পানি উন্নয়ন বোর্ড ভাঙন রোধে ব্যবস্থা নিলেও টেকসই না হওয়ায় তা ততোটা কাজে আসে না।
এমন বাস্তবতায় তিস্তার ভাঙা-গড়ার খেলায় হাঁপিয়ে ওঠা কাপাসিয়া ইউনিয়নের নারী-পুরুষ মিলে গঠন করেন টেকসই বন্যা প্রতিরোধ কমিটি।
কমিটির সদস্যরা জানান, কমিটি গঠনের পর থেকে কাধে কাধ মিলিয়ে কাজ করেছেন তারা।
বছরখানেক আগে সংগঠনটির কমিউনিটি রেজিলিয়েন্স এ্যাকশন দল ‘ক্রাক’ এর উদ্যোগে নদীপাড় ও বাঁধে লাগানো হয় কলাগাছ, বিন্নার থোপ, ঢোলকলমি ও খাস। যার সুফলও মিলেছে। এবারের বন্যায় ভাঙন থেকে রক্ষা পেয়েছেন তিন চরের মানুষ।
ক্রাকের এ কাজ গাইবান্ধার তিস্তা নদীবেষ্টিত অন্য ২৭টি চরের জন্যও অনুপ্রেরণার- বলছেন সবাই।
এসবি/
আরও পড়ুন