ভারতীয় পণ্য আসায় প্রভাব পড়েছে সিরাজগঞ্জের বাজারে
প্রকাশিত : ১৬:০৫, ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ | আপডেট: ১৬:০৬, ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
ভারত থেকে সীমান্ত দিয়ে বিভিন্ন পণ্য সামগ্রী বাংলাদেশে আসায় সিরাজগঞ্জের প্রতিটি বাজারে এর প্রভাব পড়েছে। কাঁচা শাকসবজিসহ বিভিন্ন নিত্যপণ্যের দাম কমতে শুরু করেছে। এতে করে সর্বস্তরের ক্রেতার মাঝে স্বস্তি ফিরে এসেছে।
এতে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছে অস্বচ্ছল ক্রেতা মহল। ক্রেতা আব্দুস সামাদ জানান, জিনিষপত্রের দাম স্বাভাবিক না হলেও স্বাভাবিক হওয়ার পথে। কিন্তু ২-১টি পণ্যের মূল্য পূর্বের চেয়ে একটু বেশি আছে এখনও।
সিরাজগঞ্জ শহরের বড় বাজার, কালিবাড়ি বাজার তাছাড়াও শিয়ালকোল বাজার, কাজিপুর মেঘাই বাজার, জামতৈল বাজারসহ বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা যায় ৬০-৭০ টাকার আলু এখন ২৫ থেকে ৩০ টাকা, ৩০০ টাকার হাইব্রিড রসুন ২১০-২২০ টাকায়, ২৫০ টাকার আদা ১৭০ থেকে ১৮০ টাকা, ১০০ টাকার বেগুন ৫০ টাকা, সরিষার তেল ২৪০ টাকা থেকে কমে ২০০ শত টাকা লিটার দরে বিক্রি হচ্ছে।
এছাড়া বিভিন্ন ধরনের চাল বস্তায় ৫০ থেকে ১০০ টাকায় কমেছে।
বড় বাজারে পণ্য সমাগ্রী কিনতে আসা আব্দুল আলিম জানান, অনেক জিনিসের দাম কমলেও আসন্ন রমজানকে সামনে রেখে একটি কুচক্রি মহল কিছু কিছু দ্রব্য সামগ্রীর মূল্য বৃদ্ধি করে চলেছে। এগুলোর মধ্যে ছোলা ৯০ টাকা থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ১০৫ টাকা, পেঁয়াজ ৯০ টাকা থেকে ১০০ টাকা, ৫ লিটার সয়াবিন ৭৮০ টাকায় মূল্যে বিক্রি হলেও তা এখন ৮৩০ টাকা, সব ধরণের ডাল প্রতি কেজিতে ৪০-৫০ টাকা বৃদ্ধি পেয়েছে।
এব্যাপারে প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করেছেন ক্রেতা মহল।
দ্রব্য মূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য বাজার মনিটরিং করা হলেও তার সুফল আসছে না। মনিটরিং চলাকালীন সময়ে দাম কম থাকলেও কর্তৃপক্ষ চলে যাওয়ার পরেই আবার আগের দামেই পণ্য বিক্রি হয়।
এএইচ
আরও পড়ুন