ঢাকা, রবিবার   ২২ ডিসেম্বর ২০২৪

মিনি বিশ্বকাপ

একুশে টেলিভিশন

প্রকাশিত : ১১:৫০, ১ জুন ২০১৭ | আপডেট: ১১:৫৮, ১ জুন ২০১৭

আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি যার উৎপত্তি মিনি বিশ্বকাপ নামে। ১৯৯৮ সালে এর প্রথম আসরটি বসেছিল বাংলাদেশেই। যদিও সেরা নয়ের সে লড়াইয়ে বাংলাদেশের স্থান ছিল না। তারপরও আয়োজক হয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছে টাইগারদের। এরপর নিজেদের যোগ্যতায় পরবর্তী আসরে জায়গা করে নিয়েছে বাংলাদেশ। বর্তমানে ছয় নম্বরে থাকা বাংলাদেশের এটি পঞ্চম অংশগ্রহণ ।
ঢাকা থেকে শুরু চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির যাত্রা । স্বাগতিক হলেও টেস্ট মর্যদা না থাকায় সে বছর মিনি বিশ্বকাপে খেলা হয়নি টাইগারদের। প্রথম আসরে ওয়েন্ট ইন্ডিজকে ৪ উইকেটে হারিয়ে বড় কোন টুর্নামেন্টের শিরোপা জেতে দক্ষিণ আফ্রিকা।
এরপর ২০০০ সালে কেনিয়াতে দ্বিতীয় আসরে দলের সংখ্যা বেড়ে হয় এগারো। এবার আর বাদ পড়েনি বাংলাদেশ। প্রথবার অংশ নেয় এ আসরে। এরপর তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম আসরে টানা চার আসরেই খেলে টাইগাররা। দ্বিতীয় আসরে ভারতকে ৪ উইকেটে হারিয়ে শিরোপা জেতে নিউজিল্যান্ড।
২০০২ সালে শ্রীলংকার তৃতীয় আসরে মিনি বিশ্বকাপের নাম বদলে হয় আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি। এ আসরে শ্রীলংকা ও ভারতকে যুগ্নচ্যাম্পিয়ন ঘোষণা করা হয়। ২০০৪ সালে ইংল্যান্ডের চতুর্থ আসরে স্বাগতিক ইংল্যান্ডকে ২ উইকেটে হারিয়ে শিরোপা জেতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। আর ২০০৬ সালে ভারতে পঞ্চম আসরে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ৮ উইকেটে হারিয়ে শিরোপা ঘরে তোলে অস্ট্রেলিয়া।
২০০৯ সালে দক্ষিণ আফ্রিকায় দলের সংখ্যা কমে হয় আট। আবারো বাদ পড়ে বাংলাদেশ। দক্ষিণ আফ্রিকায় শিরোপা জিতে টানা দ্বিতীয় বার চ্যাম্পিয়ন হয় অজিরা। ২০১৩ সালের সপ্তম আসরেও সেরা আটে থাকতে পারেনি টাইগাররা। তাই ইংল্যান্ডের সে আসরেও যায়গা হয়নি মাশরাফিদের। সপ্তম আসরের চ্যাম্পিয়ন ভারত।
এরপর শুধুই বাংলাদেশের ইতিহাস। একে একে বড় দলগুলো হারিয়ে বর্তমানে ছয় নম্বর র‌্যাংকিংয়ে বাংলাদেশ। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতো বটেই। ২০১৯ সালের বিশ্কাপেও সরাসরি খেলাটা প্রায় নিশ্চিত করে রেখেছে মাশরাফি-মোস্তাফিজরা।


Ekushey Television Ltd.










© ২০২৪ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। একুশে-টেলিভিশন | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি