ঢাকা, বৃহস্পতিবার   ২৮ নভেম্বর ২০২৪

ভিডিও দেখুন

যৌন হয়রানি ঠেকাতে আট স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র

একুশে টেলিভিশন

প্রকাশিত : ১৩:৫৯, ২৯ জুলাই ২০১৮

সিনেমা হোক অন্যায়ের বিরুদ্ধে বিপ্লবের হাতিয়ার’- স্লোগান নিয়ে ক্যামেরা আর গল্পে নিজের পয়সা খরচ করে একটি করে স্বল্পদৈর্ঘ্য সিনেমা তৈরি করেছেন ঢাকার আট নির্মাতা। এই উদ্যোগের নাম ‘#আই স্ট্যান্ড ফর ওম্যান’। একসঙ্গে একাধিক চলচ্চিত্র নির্মাণ করে যৌন হয়রানির প্রতিবাদ জানানোর নজির এই প্রথম।

কর্মক্ষেত্রে যৌন হয়রানি ঠেকাতে গত বছর হলিউড তারকারা শুরু করেন ‘#মিটু’ ও ‘টাইমস আপ’ কর্মসূচি। তবে সেগুলো সীমাবদ্ধ ছিল কেবলই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম কিংবা বিভিন্ন উৎসবে। বাংলাদেশে ‘#আই স্ট্যান্ড ফর ওম্যান’ তেমনই একটি কার্যক্রম। তবে তার অংশ হিসেবে নির্মিত হলো আটটি স্বল্পদৈর্ঘ্যের চলচ্চিত্র। সবগুলো চলচ্চিত্রেই উঠে এসেছে নারীর সঙ্গে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন ধরনের যৌন নিপীড়ন ও হয়রানির ঘটনা। এছাড়া আছে একটি পিএসএ।

এই উদ্যোগের চলচ্চিত্রগুলো হলো আফজাল হোসেন মুন্নার ‘দ্য ওল্ডম্যান অ্যান্ড দ্য গার্ল’ (নুসরাত ইমরোজ তিশা), জসীম আহমেদের ‘চকোলেট’ (গোলাম ফরিদা ছন্দা, শতাব্দী ওয়াদুদ, আজিজুল হাকিম), সাকি ফারজানার ‘দ্য পার্ক, দ্য বেঞ্চ অ্যান্ড দ্য গার্ল’, প্রতীক সরকারের ‘মুখোশ’ (ইন্তেখাব দিনার), আশিকুর রহমানের ‘অসম্ভাবিত’ (মৌসুমী হামিদ, শতাব্দী ওয়াদুদ), রাজু আহসানের ‘লিপস্টিক’ (জয়রাজ, তারিন রহমান) এবং আসিফ খানের ‘দ্য মাদার’।

আর খিজির হায়াত খানের পিএসএ’র নাম ‘সে নো টু রেপ’।

এ সম্পর্কে মুন্না বলেন, ‘আমাদের বিশ্বাস, এই সিনেমাগুলো দেখার পর যে কেউ মেয়েদের সঙ্গে বাজে আচরণ করতে ভয় পাবে। একইসঙ্গে মেয়েদের মধ্যেও সচেতনতা বৃদ্ধি পাবে। আর তা যদি হয় তবেই আমরা সার্থক হবো।’

এসএ/


Ekushey Television Ltd.










© ২০২৪ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। একুশে-টেলিভিশন | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি