ঢাকা, বৃহস্পতিবার   ২১ নভেম্বর ২০২৪

রিং নিয়ে বাণিজ্য বন্ধে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়েরও কড়া নির্দেশনা

একুশে টেলিভিশন

প্রকাশিত : ০৮:২৫, ২৮ এপ্রিল ২০১৭ | আপডেট: ১৫:২৯, ২১ মে ২০১৭

হৃদযন্ত্রে ৭০ শতাংশ ব্লক না থাকলে করোনারী স্টেন্ট বা রিং না পড়ানোর পরামর্শ চিকিৎসকদের। তবে প্রয়োজন না থাকলেও শুধুমাত্র বাণিজ্যিক কারনে দুটি বা তারও বেশী রিং পড়ানোর অভিযোগ রয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, করোনারী স্টেন্ট বা অন্য ডিভাইসের পাশাপাশি আনুষাঙ্গিক খরচ বেশি হওয়ায় এ অভিযোগ উঠতে পারে। এছাড়া পরীক্ষা-নিরীক্ষায় এখন হৃদযন্ত্রের অবস্থা ভালোভাবে বোঝা যায় বলেও জানিয়েছেন তারা।
অতিমাত্রার কোলেস্টরেল বা চর্বির কারণে হৃদযন্ত্রে স্বাভাবিক রক্ত চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। ফলে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে দেখা দেয় মৃত্যুর আশংকা।
চিকিৎসা পদ্ধতিতে এই ব্লক স্বাভাবিক করার কৌশল হিসেবে যুক্ত হয়েছে করোনারী স্টেন্ট বা রিং। সংকুচিত হয়ে যাওয়া রক্তনালীকে এই যন্ত্রের সাহায্যে সম্প্রসারিত করে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক করা হয়।
সম্প্রতি ব্যায়বহুল এই ডিভাইসটি সহজলভ্য করতে নানান উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। যদিও অভিযোগ উঠছে, অপ্রয়োজনে রিং বসানোর পরামর্শ নিয়ে।
এদিকে এমন অভিযোগের ভিত্তি নেই মন্তব্য করে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমেই এখন বোঝা যায়, রিং পড়ানোর প্রয়োজন আছে কি নেই।
রিং নিয়ে নৈরাজ্য বা বাণিজ্য বন্ধে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়েরও কড়া নির্দেশনা রয়েছে।

 


Ekushey Television Ltd.










© ২০২৪ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। একুশে-টেলিভিশন | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি