লিঙ্কডইনে ভুয়া রিক্রুইটার চেনার উপায়
প্রকাশিত : ১২:৪১, ২১ জুলাই ২০১৭
১. আপনি রিক্রুইটারের প্রোফাইল চেক করে দেখুন তার প্রোফাইলটি পরিপূর্ণ কিনা। তার কতগুলো কানেকশন, এন্ডোর্সমেন্ট, রিকমেন্ডেশন ইত্যাদি আছে। অপূর্ণাঙ্গ প্রোফাইল থেকে আসা সার্কুলার ফেক (ভুয়া) হয়;
২. একইসঙ্গে অনেক সময় একাধিক সার্কুলার আসে, যেমন- হেড অফ অপারেশন, হেড অফ সেলস, হেড অফ সাপ্লাই চেইন ইত্যাদি। তার মানে কি সেই কোম্পানিতে এদের কেউই নেই? যে কোম্পানিতে এরকম সব ডিপার্টমেন্টাল হেড থাকে সে বা ওই কোম্পানির অস্তিত্ব থাকে কীভাবে? কাজেই সেটিও ভুয়া;
৩. কোনো কোম্পানির সার্কুলার পার্সোনাল মেইল আইডি দিয়ে অন্তত বিদেশের লোকজন করবেন না, কাজেই পার্সোনাল আইডি দেয়া বিদেশি সার্কুলারগুলাও ভুয়া;
৪. অনেকে ইন্টারভিউ ছাড়াই বার্তা পাঠায় যে, আপনার জব হয়ে গেছে, এরা নি:সন্দেহে শতভাগ ভুয়া;
৫. ভুয়া সার্কুলারে জেডি, স্কিল, জব লোকেশন, বেতন ইত্যাদি তথ্য পরিপূর্ণ থাকে না;
৬. অবিশ্বাস্য বেতন অফার করা ফেক রিক্রুইটার বোঝার একটি উপায়। মনে রাখবেন আপনার বেতন ২০ হাজার টাকা থেকে ২০ হাজার ডলার হওয়ার নয়;
৭. কেউ কেউ যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা থেকে অতিরিক্ত আগ্রহ দেখাবে আপনাকে নিয়ে। সেক্ষেত্রে আপনি বুঝতে পারবেন যে, উনি ভুয়া রিক্রুইটার;
৮. আপনার কাছে যদি কেউ টাকা চায়, তাহলে নির্ঘাত সে ভুয়া রিক্রুইটার। আপনার কোনো কার্ডের নম্বর বা কিছু ভুলেও এদের সঙ্গে শেয়ার করবেন না;
৯. আপনি নিজেকে যোগ্য মনে করলে কমেন্ট করুন। দেখুন, কমেন্ট করলে কি কোনো দিন জব হবে? কাজেই এরা ফেক।