ঢাকা, শনিবার   ২৩ নভেম্বর ২০২৪

শিক্ষিত বেকারদের চাকরি দিতে না পারলে ভাতা দেওয়া উচিত

একুশে টেলিভিশন

প্রকাশিত : ২৩:২৪, ৫ এপ্রিল ২০১৮ | আপডেট: ১১:০৯, ১৭ এপ্রিল ২০১৮

রাষ্ট্র যেসব শিক্ষিত বেকারদের জন্য কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দিতে পারবে  না তাদের জন্য বেকার ভাতা দেওয়ার পক্ষে মত দিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক মেসবাহ কামাল। অথবা শিক্ষিত কোনো বেকার যদি উদ্যোক্তা হতে চায় তাহলে তাকে সহজ শর্তে নাম মাত্র সুদে ঋণ দেওয়ার দাবি জানান এই শিক্ষাবিদ। একুশে টেলিভিশন অনলাইনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এসব মতামত ব্যক্ত করেন।

এসময় তিনি বলেন, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুারোর হিসাব মতো দেশে ২৬ লাখ বেকার রয়েছে। শুধু কোটা পদ্ধতি বাতিল করলেই তো এই বেকার সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে না। কোটা পদ্ধতি উঠিয়ে দিলেও আরো অনেক বেকার থেকে যাবে। তাই দৃষ্টিকে সীমিত না করে আরো প্রসারিত করতে হবে। সমস্যার গভীরে যেতে হবে।

সাক্ষাৎকার নিয়েছেন একুশে টেলিভিশন অনলাইন প্রতিবেদক আলী আদনান।

একুশে টেলিভিশন অনলাইনঃ দেশের তরুণরা আজ দু`ভাগে বিভক্ত। সবচেয়ে বড় পক্ষ কোটা বিরোধী আন্দোলন করছে। আর ছোট একটি পক্ষ কোটার পক্ষে। পুরো বিষয়টা কীভাবে দেখছেন?

অধ্যাপক মেসবাহ কামালঃ আমাদের দেশের শিক্ষিত তরুণদের যে সমস্যা সেই সমস্যাগুলো নিয়ে দীর্ঘকাল যাবৎ ভাবা হয়নি। ফলে সমস্যা জটিল হতে হতে বেকারত্ব প্রবল হয়েছে। তাদের মধ্যে এক ধরণের প্রবল হতাশা তৈরি হয়েছে। বাংলাদেশে শিক্ষিত বেকারের হার খুব বেশি। এই সমস্যাটা গোটা শিক্ষা ব্যবস্থার। আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থায় দক্ষতা বৃদ্ধি পায়না বা আকাঙিক্ষত করা সম্ভব হয়না। এই শিক্ষায় কিছু ডিগ্রীধারী মানুষ তৈরি হচ্ছে। আমাদের চাকরির বাজার সীমিত। কিন্তু সেই সীমিত পরিসরেও যে পরিমাণ দক্ষ মানুষ দরকার সে পরিমাণ দক্ষ মানুষ আমরা পাচ্ছি না। অন্যদিকে সর্বোচ্চ ডিগ্রীধারী মানুষের সংখ্যা অনেক। কোটার বিরুদ্ধে আন্দোলন হচ্ছে। মনে হচ্ছে কোটা প্রথা বাতিল করলে বা কোটা পদ্ধতি সংস্কার করলে চাকরি নিয়ে বেকার তরুণদের যে সমস্যা তা সমাধান হয়ে যাবে। আসলে কী তা হবে? কোটা তো সরকারি চাকুরীর ক্ষেত্রে প্রযেজ্য। কিন্তু সরকারি চাকরির সংখ্যা খুব বেশি নয়। কথার কথা বলছি, যদি কোটা তুলে দেওয়া হয়, সব নিয়োগ যদি মেধার ভিত্তিতে হয় তাতে করে তো বেকারত্বের সমস্যার সমাধান হবে না। সুতরাং এটা একটা মৌলিক বিষয়। যারা কোটা বিরোধী আন্দোলন করছেন তারা হয়তো দৃষ্টিটাকে এই পরিসরেই সীমিত রাখছেন। এর বাইরে ভাবছেন না। কিন্তু যারা রাষ্ট্র পরিচালনা করেন তাদের সমস্যার গভীরে গিয়ে ভাবতে হয়। সমস্যার গভীবের গিয়ে ভাবতে হবে এবং সেখান থেকে বেরিয়ে আসার বিষয়ে চিন্তা করতে হবে। কোটা প্রথা বাতিল করাটাই একমাত্র সমাধান না।

একুশে টেলিভিশন অনলাইনঃ তাহলে সমাধান কী? কী করলে সকল বেকারদের সমান সুযোগের ভিত্তিতে কর্মসংস্থান নিশ্চিত করা যাবে?

অধ্যাপক মেসবাহ কামালঃ রাষ্ট্র যেন কাজের সুযোগ তৈরি করার ব্যাপারে মনোযোগ দেয় সেদিকে দেখা দরকার। দ্বিতীয়ত, রাষ্ট্র যে শিক্ষিত নাগরিককে কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দিতে পারবে না, তাদেরকে যেন সম্মানের সাথে জীবিকা নির্বাহের জন্য বেকার ভাতা দেওয়া হয়, সে দাবিটাও উঠে আসা দরকার। সবাই চাকরি করবে না। যারা পড়াশুনা শেষ করেছে তারা যেন নিজেরা কিছু করতে পারে, নিজেরাই কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে পারে সেজন্য তাদেরকে সহজ শর্তে ও নাম মাত্র সুদে ঋণ দেওয়ার ব্যবস্থা করা দরকার। একজন যখন উদ্যোক্তা হবে সে তখন নিজেই যেন অন্য দশজনের জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে পারে।

একুশে টেলিভিশন অনলাইনঃ আপনি কী তাহলে কোটা পদ্ধতি বহাল রাখার পক্ষে?

অধ্যাপক মেজবাহ কামালঃ আমি রাখা বা না রাখা কোনো পক্ষেই নয়। বরং কোটা সংস্কারের পক্ষে। আমাদের সমাজে সবাই সমান সুবিধা পায়না। অনগ্রসর জনগোষ্ঠীকে মুল স্রোতে নিয়ে আসা দরকার। এটা তাদের সাংবিধানিক অধিকার। কিন্তু দীর্ঘকাল ধরে আমাদের এখানে কোটার বিষয়টা বিকশিত হয়নি। বরং অপরিকল্পিত ভাবে বিভিন্ন সময়ে প্রয়োজন অনুযায়ী বিভিন্ন আঙ্গিক থেকে কোটা চালু করা হয়েছে। একটা কেন্দ্রীয় পরিকল্পনার অধীনে কোটা ব্যবস্থা গড়ে উঠে নাই। বরং বিভিন্ন সময় সুবিধা অনুযায়ী কোটা সৃষ্টি করা হয়েছে। এভাবে চলতে চলতে এখন শতকরা ৫৬ ভাগ নিয়োগ কোটার মাধ্যমে হয়। এর ফলে বিপুল সংখ্যক চাকরী প্রার্থী যারা কোটার বাইরে থাকে তাদের মধ্যে ক্ষোভ দানা বাঁধে যা একটা পর্যায়ে বিক্ষোভে রূপ নেয়।

একুশে টেলিভিশন অনলাইনঃ আপনি কেমন সংস্কার প্রত্যাশা করছেন?

অধ্যাপক মেসবাহ কামালঃ কোটা ব্যবস্থাটা পর্যালোচনা বা রিভিউ করা দরকার। নির্দিষ্ট সময় পর পর যাতে কোটার পুণর্মূল্যায়নের সুযোগ থাকে। যেহেতু অনগ্রসর জনগোষ্টীকে সমান্তরালে নিয়ে আসার জন্য কোটা প্রথা চালু আছে, সেহেতু এক্ষেত্রে একটা সময়সীমা নির্ধারণ করা উচিত। রাষ্ট্র যে কোটা করছে সেটা কতোদিনের জন্য সেটা নির্ধারিত থাকা উচিত। একটা কোটা থেকে আরেকটা কোটার সময়কাল আলাদা হতে পারে। যে কোটাই হোক না কেন, তার মেয়াদকাল হতে হবে একটা নির্ধারিত সময়ের জন্য। সেই মেয়াদ পাঁচ, দশ বা বিশ বছরের জন্য হতে পারে। একটা নির্দিষ্ট সময় পরে গিয়ে কোটা কতোটুকু কার্যকরী হলো তা নিয়ে পর্যালোচনা হওয়া জরুরী। আমাদের সংসদে সংরক্ষিত, নারী আসন নিয়ে কিন্তু নির্দিষ্ট সময় পর পর পর্যালোচনা করা হয়। কিন্তু সরকারী চাকরীর ক্ষেত্রে তা করা হয়না। আমরা যে হারে কোটা করেছি সে হারে থাকার দরকার আছে কীনা সেটাও ভেবে দেখা উচিত।

একুশে টেলিভিশন অনলাইনঃ কোটা ব্যবস্থায় কোন কোন বিষয়গুলো আপনার কাছে আপত্তি জনক মনে হয়?

অধ্যাপক মেসবাহ কামাল: দেখা যায় যারা কোটা সুবিধা পাচ্ছেন তারা বারবার পাচ্ছে এবং যারা পাচ্ছেনা, তারা আদৌ পাচ্ছেনা। দেখা গেল একজন নিয়োগপ্রার্থী কোটায় একটা ব্যাংকে চাকরী পেল। কিছুদিন পর সে বিসিএস দিবে। সেখানেও সে কোটা সুবিধা ভোগ করল। আবার দেখা গেল বিসিএসে সে যে ক্যাডারটা পেল সেটা তার পছন্দ হলোনা। তখন আবার ক্যাডার পরিবর্তন করার জন্য প্রার্থী হলো এবং কোটা সুবিধা ভোগ করলো।

এভাবে একই নিয়োগপ্রার্থী বারবার কোটা সুবিধা পেয়ে থাকে। আবার এই প্রার্থীই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সময় কোটা সুবিধা পেয়ে এসেছে। শিক্ষার কথা বাদ দিলাম। কিন্তু চাকরী ক্ষেত্রে কোটার সুবিধা একজন একবারই পাওয়া উচিত। বারবার পাওয়া উচিত না। কারণ কোটা সুবিধা যতো বেশি জনের কাছে পৌঁছানো যায় ততো বেশি ভাল। আরেকটা বিষয় খুব দৃষ্টিকটু। তা হলো একই পরিবার থেকে অনেক সদস্য কোটা সুবিধা পেয়ে থাকে। আমরা দেখি কোটা পাওয়ার অধিকার থাকার পরও অনেকে সে সুযোগ কাজে লাগানোর সুযোগ পায়না। আবার অনেকে একাধিক সুযোগ কাজে লাগাচ্ছে। এটাও একটা বড় বৈষম্য। আমার সুনির্দিষ্ট অভিমত হচ্ছে, এক পরিবারে দু`জনের বেশি কোনো অবস্থায় কোটা পাওয়া উচিত না।

একুশে টেলিভিশন অনলাইনঃ `মুক্তিযোদ্ধা কোটা`র ব্যাপারে আপনার অভিমত কী?

 

অধ্যাপক মেসবাহ কামালঃ মুক্তিযোদ্ধা কোটা করা হয়েছে ১৯৭২ সালে। এর কার্যকারীতা যদি পঞ্চাশ বছরের জন্যও হয় তাহলে এর মেয়াদ হচ্ছে ১৯২২ সাল পর্যন্ত। এরপরে অবশ্যই এটা রিভিউ হওয়া উচিত। এর পরে না হয় প্রয়োজন অনুযায়ী দশ- বিশ বছর বাড়ালে বাড়াতে পারে। কিন্তু ঢালাও ভাবে লাগাতার দিয়ে রাখা কারো জন্যই মঙ্গলজনক নয়। আর সেটা ৩শতাংশ হবে কিনা বা কেন হবে তাও ভেবে দেখা উচিত। আমি যতোদূর জানি, ১০ শতাংশের কম কোটা পূরণ হয়। টেনে টুনে সেটা যদি ১৫ শতাংশও করা হয়। আমি মনে করি মুক্তিযোদ্ধাদের প্রয়োজন মেটানোর জন্য সেটা যথেষ্ট।

একুশে টেলিভিশন অনলাইন: অন্যান্য কোটার ক্ষেত্রে ও কী সংখ্যা কমানোর প্রস্তাব করবেন?

অধ্যাপক মেসবাহ কামালঃ এখনো কর্মক্ষেত্রে নারীর অংশগ্রহণ সন্ততোষজনক নয়। সে বিবেচনায় নারীর জন্য ১০ শতাংশ কোটা রাখা যেতে পারে। আদিবাসীদের জন্য ৫ শতাংশ কোটা আছে। খারাপ না। এটা পর্যাপ্ত বলে মনে করি। প্রতিবন্ধী কোটাও থাকা দরকার। তবে আমি জেলা কোটা তুলে দেওয়ার পক্ষে। আমাদের জেলাগুলো ছোট হয়ে এসেছে। বরং স্টাডিতে দেখা যাচ্ছে আমাদের কোনো কোনো উপজেলা পিছিয়ে আছে। তাই পশ্চাৎপদ উপজেলা কোটা রাখা যেতে পারে। এছাড়া নতুন নতুন জনগোষ্টী চিহ্নিত হতে পারে যাদের কোটা দরকার। সব মিলিয়ে সর্বোচ্চ ত্রিশ বা বত্রিশ পার্সেন্ট কোটা রাখা যেতে পারে।

একুশে টেলিভিশন অনলাইনঃ কোটার মাধ্যমে যারা নিয়োগ পাচ্ছে তারা অযোগ্য বা মেধাহীন। ফলে তারা জনপ্রশাসনে সর্বোচ্চ সেবা দিতে ব্যর্থ। এমন অভিযোগ কী আপনি সমর্থন করেন?

 

অধ্যাপক মেসবাহ কামালঃ সব সময় বা সবক্ষেত্রে এ অভিযোগ সত্য নয়। যেমন ধরুন, এবারে মোট আবেদনকারী ছিল ৩ লাখ ৮৬ হাজার। এর মধ্যে প্রিলি টেস্টে পাস করেছে ১৬ হাজার। পৌনে চার লাখ থেকে যারা ১৬ হাজারে এসেছে তারা তো বাছাই করা প্রার্থী। তারা মেধাবী নয় এ কথা বলব কীভাবে? এরপরে রিটেন টেস্ট আছে, ভাইভা আছে। এসকল প্রক্রিয়া পার হতে হতে এক হাজার বা দু`হাজারে নেমে আসবে। এরপরেই তো কোটার প্রশ্ন। তার আগে তো সে কোটা পাচ্ছেনা। আমি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতার অভিজ্ঞতায় বলছি, যারা কোটায় ভর্তি হয় তারা হয়তো আগে ভালো স্কুলে পড়ার সুযোগ পায়নি। এসএসসি ও এইচএসসিতে চমকপ্রদ রেজাল্ট করেনি। তাই বলে তারা সবাই মেধাহীন এটা আমি মানতে পারবো না।

একুশে টেলিভিশন অনলাইনঃ কিন্তু কোটায় নিয়োগপ্রার্থী পাওয়া না গেলে পদশুন্য রাখা হয়। এটা তো ন্যায়বিচার নয়?

অধ্যাপক মেসবাহ কামালঃ সেটা একটা ভুল সিদ্ধান্ত ছিল। কোটায় পাওয়া না গেলে মেধার ভিত্তিতে নিয়োগের একটা দাবি ছিল। এবং সরকার ইতোমধ্যে তাতে সাড়া দিয়েছে।

একুশে টেলিভিশন অনলাইনঃ আপনি কী সামগ্রীক কোটা ব্যাবস্থার ব্যাপারে কোনো সুপারিশ করবেন?

অধ্যাপক মেসবাহ কামালঃ আমি মনে করি কোটা পর্যালোচনার জন্য সরকারের একটা কমিটি করা উচিত। তার মাধ্যমে কোটা ব্যবস্থাকে পুনর্বিন্যাস করা উচিত। কোটা নিশ্চয় থাকবে,  তবে সেটা কোনো অবস্থায়ই এক- তৃতীয়াংশের বেশি থাকা উচিত নয়। পাশাপাশি আমাদের দৃষ্টি ফেরানো উচিত। আমাদের দেশে এখন ২৬ লাখ বেকার। সব কোটা যদি তুলেও দেওয়া হয় তবু সবার কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা আমরা করতে পারব না। তাদের কর্মসংস্থানের সৃষ্টি কীভাবে করা যায় তা নিয়ে ভাবতে হবে।

একুশে টেলিভিশন অনলাইনঃ উচ্চ শিক্ষা গ্রহণ করার পরেও কেন আমাদের তরুণরা কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে পারছে না? এটার জন্য আপনি কাকে দায়ী করবেন?

অধ্যাপক মেসবাহ কামালঃ আমাদের সামগ্রীক শিক্ষা ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজাতে হবে। আমাদের প্রতিটি জেলায় বিশ্ববিদ্যালয় দরকার এটা যেমন সত্য তেমনি সেখানে কী পরিমাণ শিক্ষার্থী ভর্তি হওয়া দরকার সেগুলোও বিবেচনা করা দরকার। রাষ্ট্র কী সবাইকে বিএ এমএ পাসের দিকে নিয়ে যাবে নাকি উচ্চ শিক্ষার ব্যাপারটা সীমিত করে কর্মমূখী শিক্ষার দিকে উৎসাহী করবে তা ভেবে দেখার সময় এসেছে। আমি মনে করি দেশের প্রতিটি উপজেলায় কারিগরী ইনস্টিটিউট দরকার। আবার আমাদের এখানে যে কারিগরী ইনস্টিটিউটগুলো হয় তা কিছু নির্দিষ্ট ট্রেডে সীমিত থাকে। আমাদের কারিগরী ইনস্টিটিউট, স্কুল বা কলেজগুলোতে প্রয়োজন সাপেক্ষে বিভিন্ন শর্ট কোর্স চালু করা যেতে পারে। কলকাতায় রবীন্দ্র ভারতীতেও কারিগরী ইনস্টিটিউট আছে এবং এটা মূল ক্যাম্পাসের মধ্যে। যে রবীন্দ্র ভারতীতে অনার্স, এমএ, এমফিল, পিএইচডি, ডিলিট করা হয় সেখানেই আবার কারিগরী প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। সুতরাং শিক্ষাকে অর্থবহ ও বাস্তবমুখী করতে হবে।

একুশে টেলিভিশন অনলাইনঃ আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। আমাদের অনেক্ষণ সময় দেওয়ার জন্য।

অধ্যাপক মেসবাহ কামালঃ একুশে টেলিভিশন পরিবারের জন্য শুভ কামনা।

ভিডিও

টিকে


Ekushey Television Ltd.










© ২০২৪ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। একুশে-টেলিভিশন | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি