ঢাকা, রবিবার   ২৪ নভেম্বর ২০২৪

সংকট মাড়িয়ে একুশে টিভি মাথা তুলে দাঁড়িয়েছে বারবার

আকবর হোসেন সুমন

প্রকাশিত : ১১:২৮, ১৪ এপ্রিল ২০২০ | আপডেট: ১১:৪৯, ১৪ এপ্রিল ২০২০

গৌরবের একুশ বছরে পা রাখলো দেশের প্রথম বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল একুশে টেলিভিশন। একুশের চেতনা নিয়ে প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ ও রুচিশীল অনুষ্ঠানে দর্শক হৃদয় জয় করেছে চ্যানেলটি। অপ্রতিরোধ্য পথচলা রোধ করতে বারবার বাঁধার মুখে পড়েছে একুশে টেলিভিশন। তবে সংকট মাড়িয়ে একুশে মাথা তুলেও দাঁড়িয়েছে বারবার। গৌরবের একুশ বছওে পদার্পণের শুভক্ষণে একুশে টেলিভিশনকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। করোনাকালের কঠিন সময়ে এবারের একুশের জন্মদিনে থাকছে না কোনো আনন্দ আয়োজন।

২০০০ সালের ১৪ এপ্রিল। বাংলা নববর্ষ। চিরায়ত উৎসবের দিন। প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণার মধ্য দিয়ে যাত্রা শুরু বেসরকারি খাতে প্রথম টেলিস্ট্রেরিয়াল টেলিভিশন, একুশে টেলিভিশন।

প্রতিষ্ঠার ২৮ মাস একুশে টেলিভিশন বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ, বৈচিত্রময় অনুষ্ঠানের সৌন্দর্য্য ছড়িয়ে জয় করে কোটি মানুষের মন।

২০০২ সালে রাজনৈতিক রোষের শিকার হয় একুশে টেলিভিশন। আইনী জটিলতার অজুহাতে বন্ধ করে দেয়া হয় দর্শকপ্রিয় চ্যানেলটি।

২০০৫ সালে আদালতে একুশে টেলিভিশন সম্প্রচারের বৈধতা দেয়। বন্ধ করতে যতটা তাড়াহুড়া, খুলে দিতে ততোটাই টালবাহানা। শেষ পর্যন্ত ২০০৭ সালে আবারো সম্প্রচাওে আসার পর থেকে নানা ঘাত প্রতিঘাত পার করে একুশে পা রাখলো গৌরবের একুশ বছরে। একুশের জন্মদিনে রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ আবদুল হামিদ তার বাণীতে গণমানুষের উন্নয়নে ভুমিকা রাখার আহবান জানিয়েছেন।

বাংলাদেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রার আলোকবর্তিকা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, করোনা যুদ্ধের কঠিন সময়েও ভুলে যাননি বাংলার চিরায়ত সংস্কৃতিকে। ভোলেননি একুশে টেলিভিশনকে। জন্মদিনের শুভেচ্ছা বাণীতে অবাধ তথ্য প্রবাহ এবং সুস্থ বিনোদনে একুশের ভূমিকার প্রশংসা করেন।

মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় সংবাদ ও অনুষ্ঠান দিয়ে অন্যায়ের বিরুদ্ধে মানুষের পাশে দাঁড়াবে, এ অঙ্গীকার প্রতিষ্ঠানটির কর্ণধরের।

সংবাদ বিনোদনে দেশের কোটি দর্শকের চাহিদা পূরণে একুশে টেলিভিশন এগিয়ে যাবে স্বপ্নের সিঁড়ি বেয়ে।


Ekushey Television Ltd.










© ২০২৪ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। একুশে-টেলিভিশন | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি